৬৩৮ ইউপির ফলাফল আওয়ামী লীগ ৫০৬ বিএনপি ৪৩ জাপা ৪, জেপি ৩, জাসদ ৩, অন্যান্য ৭৯

23/03/2016 12:13 pmViews: 32
৬৩৮ ইউপির ফলাফল
আওয়ামী লীগ ৫০৬ বিএনপি ৪৩
জাপা ৪, জেপি ৩, জাসদ ৩, অন্যান্য ৭৯
 
আওয়ামী লীগ ৫০৬ বিএনপি ৪৩
প্রথমধাপের প্রভাব বিস্তারের ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ এগিয়ে রয়েছে। ৭১২টি ইউপির মধ্যে ইতিমধ্যে দলটি ৫৪টিতে বিনা ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছে। গতকাল রাত দেড়টা পর্যন্ত প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, আওয়ামী লীগ ৪৫২টি, বিএনপি ৪৩টি, জাতীয় পার্টি-জেপি ৩টি, জাতীয় পার্টি-জাপা ৪টি, আওয়ামী লীগ বিদ্রোহী ২৮, বিএনপি বিদ্রোহী ৮, স্বতন্ত্র ৪১, জাসদ ৩, চরমোনাই ইসলামী আন্দোলন ১ ও ওয়ার্কার্স পার্টি ১টিতে জয়লাভ করেছে। বেশকিছু ইউপির ভোট স্থগিত রয়েছে। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতাসহ আওয়ামী লীগ শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত জয় পেয়েছে ৫০৬টিতে।
বরিশাল বিভাগ  বিভাগে অধিকাংশ ইউপিতে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছে। এছাড়াও জাতীয় পার্টি-জেপির ৩জন প্রার্থী জয়লাভ করেন।
পিরোজপুরে ২২টি আওয়ামী লীগ, জেপি , বিএনপি , স্বতন্ত্র
পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার ধাওয়ায় সিদ্দিকুর রহমান টুলু (জাতীয় পার্টি-জেপি), তেলিখালীতে শাহদাত হোসেন (জাতীয় পার্টি-জেপি), গৌরীপুরে মুজিবর রহমান চৌধুরী (জাতীয় পার্টি-জেপি) ও ভিটাবাড়িয়া-খান এনামুল করিম (আওয়ামী লীগ)।কাউখালী উপজেলার সদর ইউনিয়নে আমিনুর রশীদ মিল্টন (আওয়ামী লীগ) ও আমড়াঝুড়ি-শেখ মোঃ সামসুদ্দোহা চাঁদ (স্বতন্ত্র)। জিয়ানগর উপজেলার বালিপাড়ায় কবির বয়াতি (আওয়ামী লীগ)।
নাজিরপুর উপজেলার সদর ইউনিয়নে মোশাররফ হোসেন খান (আওয়ামী লীগ), মাটিভাঙ্গায় বেলায়েত হোসেন বুলু (আওয়ামী লীগ), মালিখালীতে সুমন মন্ডল (আওয়ামী লীগ), শাখারীকাঠিতে আক্তারুজ্জামান গাউস (আওয়ামী লীগ) ও শেখমাটিয়ায় মোঃ মনিরুজ্জামান আতিয়ার (স্বতন্ত্র)।
নেছারাবাদ (স্বরূপকাঠি) উপজেলার সোহাগদলে           আব্দুর রশিদ মিয়া (আওয়ামী লীগ), সুটিয়াকাঠিতে মোঃ গাউস মিয়া (আওয়ামী লীগ), দৈহারীতে প্রগতি মন্ডল (আওয়ামী লীগ), গুয়ারেখায় সুব্রত ঠাকুর (আওয়ামী লীগ), জলাবাড়িতে আশীষ কুমার বড়াল (আওয়ামী লীগ), আটঘর কুড়িয়ানায় শেখর কুমার সিকদার (আওয়ামী লীগ), সমুদয়কাঠিতে মাহমুদ করিম সবুর (আওয়ামী লীগ), সারেঙ্গকাঠিতে মোঃ সায়েম (স্বতন্ত্র) ও বলদিয়ায় মোঃ শাহিন মিয়া (বিএনপি)।
মঠবাড়িয়া উপজেলার তুষখালীতে শাহজাহান হাওলাদার (আওয়ামী লীগ), মিরুখালীতে আব্দুস সোবহান শরীফ (আওয়ামী লীগ), দাউদখালীতে ফজলুল হক খান (আওয়ামী লীগ), টিকিকাটায় রফিকুল ইসলাম রিপন (আওয়ামী লীগ), বেতমোর-রাজপাড়ায় দেলোয়ার হোসেন (আওয়ামী লীগ), সাপলেজায় মিরাজ মিয়া (আওয়ামী লীগ), হলতা গুলিশাখালীতে রিয়াজুল আলম ঝনো (আওয়ামী লীগ), আমড়াগাছিয়ায় ইব্রাহিম খলিল (স্বতন্ত্র), বড় মাছুয়ায় নাসির আহমেদ (আওয়ামী লীগ) ও ধানিসাপায় রফিকুল ইসলাম রিপন (স্বতন্ত্র)।
আওয়ামী লীগ ৪৩, জাপা১, আওয়ামী লীগ বিদ্রোহী , চরমোনাই , স্থগিত
বরিশাল সদরে আওয়ামী লীগের বিজয়ীরা হচ্ছেন, রায়পাশা কড়াপুরে হাবিবুর রহমান খোকন, কাশিপুরে কামাল হোসেন লিটন মোল্লা, চরবাড়িয়ায় মাহাতাব হোসেন সুরুজ, চন্দ মোহনে মাস্টার আব্দুল আজিজ, টুঙ্গি বাড়িয়ায় বাহাউদ্দিন মিয়া, জাগুয়ায় মোস্তাক আলম চৌধুরী চানু ও শায়েস্তাবাদে আরিফুজ্জামান মুন্না। শুধুমাত্র চানপুরা ইউনিয়নের ফলাফল এখনো ঘোষনা করা হয়নি। এছাড়া চরমোনাই ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী হযরত মাওলানা আবু ইসহাক মাওলানা আবুল খায়ের।
মুলাদী উপজেলার ৫ টিতে আওয়ামী লীগ ও একটিতে জাপা প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন। এরা হলেন, নাজিরপুর ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকের আবু হাসনাত জাপান, সফিপুরে আবু মুসা হিমু, চরকালেখায় মুক্তিযোদ্ধা মুহসিন উদ্দিন, সদরে কামরুল আহসান, কাজিরচরে আলহাজ্ব মোঃ মন্টু বিশ্বাস এবং গাছুয়া ইউনিয়নে জাতীয় পার্টির (জাপা) লাঙ্গল প্রতীকের মোকসেদ আলী ফকির বিপুল ভোটের ব্যবধানে নির্বাচিত হয়েছেন।
উজিরপুরের বামরাইল ইউসুফ হাওলাদার (আওয়ামী লীগ) , বরাকোটায় শহিদুল ইসলাম (আওয়ামী লীগ) ,হারতায় হরেন (আওয়ামী লীগ), জল্লায় বিশ্বজিত হালদার (আওয়ামী লীগ) , ওটরায় শাহাদাত হোসেন (আওয়ামী লীগ), সাতলায় খালেক আজাদ (আওয়ামী লীগ), শোলকে হুমায়ুন কবির (আওয়ামী লীগ), আগৈলঝাড়ায় আওয়ামীলীগের চেয়ারম্যান প্রার্থীদের বিজয়ী হয়েছে। রাজিহারে ইলিয়াস তালুকদার, বাকালে বিপুল দাস, বাগধায় আমিনুল ইসলাম বাবুল ভাট্টি, গৈলায় সোয়েব ইমতিয়াজ লিমন, রত্নপুরে গোলাম মোস্তফা সরদার।
বাকেরগঞ্জের ১২ টি ইউনিয়নের সব কয়টিতেই আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন। এরা হলেন, গারুড়িয়ায় এ.এস.এম জুলফিকার হায়দার, রঙ্গশ্রীতে মোঃ বশির উদ্দিন সিকদার, ফরিদপুরে মোঃ শফিকুর রহমান, নলুয়ায় আ.স.ম ফিরোজ আলম, দুধলে গোলাম মোর্শেদ খান উজ্জল, ভরপাশায় আসাদুজ্জামান খান, কবাইতে জহিরুল ইসলাম বাদল, চরামদ্দিতে গাউছেল আজম লাল, চরাদীতে শফিকুল ইসলাম, কলসকাঠীতে আঃ রাজ্জাক তালুকদার মনু, পাদ্রীশিবপুরে আবুল বাশার হারুন, নিয়ামতিতে রুহুল আমীন মাসুম মাষ্টার ও দাড়িয়ালে স্বতন্ত্র প্রার্থী আনারস প্রতিক নিয়ে এম.এ জব্বার বাবুল ।
মেহেন্দীগঞ্জের ৮ ইউনিয়নের মধ্যে একটিতে ভোট স্থগিত রয়েছে। বাকি ৭টির মধ্যে ৬টিতে আওয়ামী লীগ ও একটি দলের বিদ্রোহী প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। আওয়ামী লগের বিজয়ীরা হচ্ছেন সদরে মোস্তাফিজুর রহমান রিপন, বিদ্যানন্দপুরে আঃ জলিল, ভাষানচরে নজরুল ইসলাম চুন্নু , চরগোপালপুরে সামছুল বারী মনির, জাংগালিয়ায় আবুল হোসেন হাওলাদার, চানপুরে আঃ রব কাঞ্চন সিপাহী এবং দড়িরচর খাজুরিয়া বিদ্রোহী (বহিস্কৃত) মোস্তফা রাড়ী।
পটুয়াখালীতে ৩৩ টিতে আওয়ামী লীগ, জাপা স্বতন্ত্র ৫টি , বিএনপি
মির্জাগঞ্জ উপজেলার মাধবখালীতে মোঃ মনিরুল ইসলাম (আওয়ামী লীগ), মির্জাগঞ্জে মোঃ মনিরুল হক (আওয়ামী লীগ), আমড়াগাছিয়ায় মোঃ সুলতান আহমেদ (আওয়ামী লীগ), দেউলী সুবিদখালীতে আবদুল আজিজ হাওলাদার (আওয়ামী লীগ), কাকড়াবুনিয়ায় মোঃ জাহাঙ্গীর আলম (আওয়ামী লীগ), মজিদবাড়িয়ায় মোঃ গোলাম সরোয়ার কিসলু (আওয়ামী লীগ)।
কলাপাড়া উপজেলার টিয়াখালীতে মশিউর রহমান শিমু (আওয়ামী লীগ), চাকামইয়ায় হুমায়ুন কবির কেরামত (আওয়ামী লীগ) ও নীলগঞ্জে নাসির মাহমুদ (আওয়ামী লীগ)।
দুমকি উপজেলার আঙ্গারিয়ায় সুলতান আহমেদ হাওলাদার (জাতীয় পার্টি), পাঙ্গাশিয়ায় আলমগীর হোসেন সিকদার (স্বতন্ত্র) ও মুরাদিয়ায় মোঃ জাফরউল্লাহ (জাতীয় পার্টি)।
বাউফল উপজেলার কালাইয়ায় ফয়সাল আহমেদ (আওয়ামী লীগ), কালিশুরীতে জামাল হোসেন (আওয়ামী লীগ), কেশবপুরে মহিউদ্দিন লাবলু (আওয়ামী লীগ), কাছিপাড়ায় রফিকুল ইসলাম তালুকদার (আওয়ামী লীগ), ধুলিয়ায় আনিসুর রহমান (আওয়ামী লীগ), আদাবাড়িয়ায় শামসুল হক ফকির (আওয়ামী লীগ), কনকদিয়ায় শাহীন হাওলাদার (আওয়ামী লীগ), সূর্যমনিতে আনোয়ার হোসেন বাচ্চু (আওয়ামী লীগ), বগায় আঃ মোতালেব হাওলাদার (আওয়ামী লীগ), চন্দ দ্বীপে এনামুল হক (স্বতন্ত্র) ও নওমালায় শাহাজাদা হাওলাদার (স্বতন্ত্র)।
গলাচিপার গজালিয়ায় খালিদুল ইসলাম স্বপন (আ’লীগ), ডাকুয়ায় বদরুল ইসলাম বাদল খান (আ’লীগ), আমখোলায় কামরুজ্জামান মনির (আ’লীগ), কলাগাছিয়ায় দুলাল চৌধুরী (আ’লীগ), পানপট্টিতে আবুল কালাম (আ’লীগ), গোলখালীতে মো. নাসির উদ্দিন (আ’লীগ), চিকনিকান্দিতে এরশাদ হোসেন বাদল (আ’লীগ), বকুলবাড়িয়ায় আবু জাফর খান (আ’লীগ), রতনদী-তালতলীতে গোলাম মোস্তফা খান (আ’লীগ), গলাচিপা সদর হাবিবুর রহমান হাদী (স্বতন্ত্র)।
দশমিনার বেতাগী-সানকিপুরে মহিবুল (স্বতন্ত্র), বহরমপুরে আনোয়ার হোসেন (নৌকা), আলীপুরে বাদশা ফয়সাল (নৌকা), বাশবাড়িয়ায় আলতাফ হোসেন আকন (বিএনপি)।
রাঙ্গাবালী সদরে সাইদুজ্জামান মামুন খান (আ.লীগ), ছোটবাইশদিয়ায় আব্দুল মান্নান (আ.লীগ), চর মন্তাজে হানিফ মিয়া (আ.লীগ), চালিতাবুনিয়ায় ফজলুর রহমান (আ.লীগ)।
ভোলায় ৩৬টি আওয়ামী লীগ, একটি বিদ্রোহী
ভোলা জেলায় ৭টি উপজেলার ৩৭টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। এর মধ্যে ৩৬টিতে আওয়ামী লীগ ও একটিতে বিদ্রোহী প্রার্থী জয়ী হয়েছেন। ভোলা সদর উপজেলায় ১০টি ইউনিয়নে ১০ টিতেই আওয়ামীলীগ প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন। বিজয়ীরা হলেন, আলীনগর-বশির আহমেদ (বিনা প্রতিদ্বন্ধিতায়), পশ্চিম ইলিশা-গিয়াস উদ্দিন, বাপ্তা-ইয়ানুর রহমান বিপ­ব মোল­া, শিবপুর- জসিম উদ্দিন, ধনিয়া-এমদাদ হোসেন কবির, ভেদুরিয়া-তাজুল ইসলাম, ভেলুমিয়া-আঃ ছালাম মাল, চর সামাইয়া- মহিউদ্দিন মাতাব্বর, উত্তর দিঘলদী-লিয়াকত হোসেন মুনছুর, দক্ষিণ দিঘলদী- ইফতারুল হাসান স্বপন। বোরহানউদ্দিন উপজেলায় ৮টি ইউনিয়নে ৮টিতেই আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন। বিজয়ী চেয়ারম্যানরা হলেন, কুতুবা ইউনিয়ন- নাজমুল আহসান জোবায়ের, পক্ষিয়া- নাগর হাওলাদার, দেউলা- আসাদুজ্জামান বাবুল, সাচরা- মোঃ মহিবুল­া, হাসান নগর- আলম চৌধুরী, কাচিয়া- আঃ রব কাজী, গঙ্গাপুর- রিয়াজ উদ্দিন, টগবী- এড. আহসান কামাল। দৌলতখান উপজেলায় ৬ টি ইউনিয়নের ৬টিতেই আওয়ামীলীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন। বিজয়ী চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হলেন, মদনপুর ইউনিয়নে- এ.কে.এম. নাছির উদ্দিন নান্নু, মেদুয়া- মঞ্জুরুল আলম, চর পাতা-মোশাররফ হোসেন, উত্তর জয়নগর- মোঃ ইয়াছিন লিটন, দক্ষিণ জয়নগর- আলমগীর হাওলাদার, চর খলিফা- মেহেদী হাসান মুকু (বিনা প্রতিদ্বন্ধিতায়)। চরফ্যাশন উপজেলার ৭টি ইউনিয়নে ৭টিতেই আওয়ামীলীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন। বিজয়ী চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হলেন, চর মাদ্রাজ ইউনিয়নের- মোজাম্মেল হক জমাদার, হাজারীগঞ্জ-সেলিম হাওলাদার, জাহানপুর- মোঃ ইউনুস নসু মিয়া, এওয়াজপুর- মাহাবুবুর রহমান খোকন, চর কলমী- মোঃ কাউছার মাষ্টার, নজরুল নগর- রুহুল আমিন হাওলাদার, ঢালচর- আঃ সালাম হাওলাদার। লালমোহন উপজেলার ২টি ইউনিয়নে ২টিতেই আওয়ামীলীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন। বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন, ধলীগৌর নগর- মোঃ হেদায়েতুল ইসলাম মিন্টু, লালমোহন ইউনিয়ন- মোঃ শাজাহান মিয়া। তজুমদ্দিন উপজেলায় ৩টি ইউনিয়নের মধ্যে ২টিতে আওয়ামীলীগ ও ১টিতে আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী জয়লাভ করেছেন। বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন, চাঁদপুর- মোঃ ফখরুল আলম জাহাঙ্গীর, সম্ভুপুর- ফজলুল হক দেওয়ান, চাচড়া-আওয়ামীলীগ বিদ্রোহী প্রার্থী- রিয়াদ হোসেন হান্নান। মনপুরা উপজেলায় ১টি ইউনিয়নে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। আওয়ামীলীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী জয়লাভ করেন। হাজীরহাট ইউনিয়ন-শাহারিয়ার চৌধুরী দিপক।
বরগুনায় ২২টি আওয়ামী লীগ, বিএনপি , স্বতন্ত্র
বরগুনা পাথরঘাটার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ৭টি ইউনিয়নের ৬টিতে আওয়ামী লীগ প্রার্থী ও ১টিতে আওয়ামী লীগ বিদ্রোহী প্রার্থীর বিজয় হয়েছে। এর মধ্যে রায়হানপুর ইউনিয়নে মো:মিজানুর রহমান (নৌকা), নাচনাপাড়া ইউনিয়নে মো: ফরিদ মিয়া (নৌকা), চরদুয়ানী ইউনিয়নে হাফিজ উদ্দীন আহম্মেদ (নৌকা), পাথরঘাটা ইউনিয়নে মো:আসাদুজ্জামান (নৌকা), কালমেঘা ইউনিয়নে আকন মো: সহিদ (স্বতন্ত্র), কাকচিড়া ইউনিয়নে মো: আলাউদ্দীন পল্টু (নৌকা), কাঠালতলী ইউনিয়নে মো: শহিদুল ইসলাম (নৌকা)। বরগুনার বামনা উপজেলায় ইউপি নির্বাচনে ৩টি স্বতন্ত্র ও ১টিতে আওয়ামী লীগ প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন। এর মধ্যে ১নং বুকাবুনিয়ায় মোঃ সাইদুর রহমান সবুজ(সতন্ত্র), ২নং বামনায় চৌধুরী কামরুজ্জামান সগীর (আ’লীগ), ৩নং রামনায় এ্যাডভোকেট খালেক জোমাদ্দার (সতন্ত্র), ৪নং ডৌয়াতলা মোঃ মিজানুর রহমান মিজান(সতন্ত্র)।
বরগুনা সদর উপজেলার ৮টি ইউনিয়নের মধ্যে ৫টিতে আওয়ামী লীগ, ২টি স্বতন্ত্র ও ১টিতে বিএনপি বিজযী হয়েছে। এর মধ্যে বদরখালী ইউনিয়নে শরীফ ইলিয়াস উদ্দীন আহম্মেদ (নৌকা), গৌরীচন্না ইউনিয়নে মো: মনিরুল ইসলাম (স্বতন্ত্র), ফুলঝুড়ি ইউনিয়নে মো: গোলাম কিবরিয়া (স্বতন্ত্র), বুড়িরচর ইউনিয়নে মো: সিদ্দিকুর রহমান (নৌকা), ঢলুয়া ইউনিয়নে আবু হেনা মোস্তফা কামাল (ধানের শীষ), বরগুনা ইউনিয়নে গোলাম আহাদ সোহাগ (নৌকা), এম. বালিয়াতলী ইউনিয়নে মো: শাহনেওয়াজ সেলিম (নৌকা), নলটোনা ইউনিয়নে মো: হুমায়ূন কবির (নৌকা)।
আমতলী উপজেলার ৬টি ইউনিয়নের মধ্যে ৫টি আওয়ামী লীগ ও ১টি স্বতন্ত্র প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। এর মধ্যে গুলিশাখালী ইউনিয়নে মো: নুরুল ইসলাম (নৌকা), কুকুয়া ইউনিয়নে বোরহান উদ্দীন আহম্মেদ (নৌকা), আঠারোগাছিয়া ইউনিয়নে মো: হারুন অর রশিদ (নৌকা), হলদিয়া ইউনিয়নে মো: শহিদুল ইসলাম মৃধা (নৌকা), চাওড়া ইউনিয়নে মো: আখতারুজ্জামান খান (নৌকা), আরপাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নে এ,কে,এম নুরুল হক (স্বতন্ত্র)।
বেতাগী উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের মধ্যে ৬টি আওয়ামী লীগ ও ১টি বিএনপি প্রার্থী জয়ী হয়েছেন। এর মধ্যে  বিবিচিনি ইউনিয়নে মো: নওয়াব হোসেন (নৌকা), বেতাগী ইউনিয়নে মো: নজরুল ইসলাম (নৌকা), হোসনাবাদ ইউনিয়নে মো: মাকসুদুর রহমান ফোরকান (নৌকা), মোকামিয়া ইউনিয়নে মো: মাহবুব আলম (ধানের শীষ), বুড়ামজুমদার ইউনিয়নে সৈয়দ গোলাম রব (নৌকা), কাজিরাবাদ ইউনিয়নে মো: মোশাররফ হোসেন (নৌকা), সরিষামুড়ি ইউনিয়নে ইমাম হাসান শিপন (নৌকা)।
ঝালকাঠিতে ২৯টি আওয়ামী লীগ ২টিতে বিদ্রোহী জয়ী
ঝালকাঠি সদর উপজেলার ৯টি ইউনিয়নের মধ্যে ৮টিতে আওয়ামী লীগ ও ১টিতে বিদ্রোহী প্রার্থী জয়ী হন। এর মধ্যে গাবখান ধানসিড়িঁতে  একেএম জাকির হোসেন (বিদ্রোহী), বাসন্ডায় মোবারক  হোসেন মল্লিক (নৌকা), কেওড়ায় মোয়াজ্জেম হোসেন টিপু (নৌকা), কীর্ত্তিপাশায় আঃ শুক্কুর মোল্লা (নৌকা), নবগ্রামে মজিবুর রহমান আকন্দ (নৌকা), বিনয়কাঠীতে সাইফুল ইসলাম খান (নৌকা), নথুল্লাবাদে কবির খলিফা (নৌকা), শেখের হাটে নুরুল আমিন খান সুরুজ (নৌকা), গাভারামচন্দ পুরে গোলাম মাওলা মাসুম সেরওয়ানী (নৌকা)।
নলছিটি উপজেলায় ১০টিতেই আওয়ামী প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন। এরা হলেন, ভৈরবপাশায় নাসির উদ্দিন আহম্মেদ, মগরে এনামুল হক শাহীন, কুলকাঠিতে আকতারুজ্জামান বাচ্চু, রানাপাশায় মাসুদুর রহমান সালাম, সুবিধপুরে মান্নান সিদকার, কুসংঙ্গলে আলমগির হোসেন সিকদার, সিদ্ধকাঠীতে জেসমিন আরা ওবায়েদ, দপদপিয়ায় সোহরাব হোসেন বাবুল মৃধা, মোল্লারহাটে কবির হোসেন ও নাচনমহলে মোঃ সিদ্দিকুর রহমান।
রাজাপুর উপজেলার ৬টিতে আওয়ামী প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন। রাজাপুর সদরে আনোয়ার হোসেন মজিবর মৃধা, রড়ইয়ায় শাহআলম মন্টু, শুক্তাগড়ে মজিবুল হক মৃধা, শাতুরিয়ায় সিদ্দিকুর রহমান, গালুয়ায় মজিবুল হক কামাল ও মঠবাড়ীতে মোস্তফা কামাল সিকদার।
কাঠালিয়া উপজেলার ৫টিতে আওয়ামী লীগ ও ১টিতে বিদ্রোহী প্রার্থী জয়ী হয়েছেন। এর মধ্যে চেচরীরামপুরে জাকির হোসেন ফরাজী, পাটিখালঘাটায় শিশিরচন্দ  দাস, আমুয়ায় আমিরুল ইসলাম ফোরকান, কাঠালিয়া সদরে গোলাম কিবরিয়া সিকদার, শৌলজালিয়ায় মাহমুদ হোসেন রিপন ও আওড়াবুনিয়ায় কামরুজ্জামান লিটন নকিব (বিদ্রোহী) ।
ঢাকা বিভাগ
নেত্রকোনায় ৪টিতে আওয়ামীলীগ, টি স্বতন্ত্র, ১টি স্থগিত
নেত্রকোনা জেলার খালিয়াজুরীর ৬ টি ইউনিয়ন পরিষদের মধ্যে মেন্দিপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ প্রার্থী লোকমান হেকিম, নগর ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী হরিধন সরকার, কৃষ্ণপুর ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ প্রার্থী নাজিম উদ্দিন সরকার, গাজীপুর ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী আতাউর রহমান বিপুল জয়লাভ করেছেন, চাকুয়ায় আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী নুরুল হুদা চৌধুরী জয়লাভ করেন।
নরসিংদীর ২টিই আওয়ামীলীগ
পলাশ উপজেলার ডাংগা ও গজারিয়া ইউনিয়নে আওয়ামীলীগ  মনোনীত প্রার্থী বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে। ডাংগা ইউনিয়নে আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী সাবেরুল হাই খান ও গজারিয়া ইউনিয়নে আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী বদরুদজ্জামান  নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।
শেরপুরের আওয়ামী লীগের টিস্বতন্ত্র টি, বিএপির ১টি
শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলা ১২টি ইউনিয়ন স্বতন্ত্র ৩ জন, বিএপির ১জন ও আওয়ামী লীগের ৯ জন চেয়ারম্যানপ্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। নির্বাচিতরা হলেন, ১নং পোড়াগাও ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহীপ্রার্থী মো. আজাদ মিয়া ২নং নন্নী ইউনিয়নের বিএপির বিদ্রোহীপ্রার্থী আবুল কাশেম মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান রিটন (চশমা), ৩নং রাজনগর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগে মনোনিতপ্রার্থী নৌকাপ্রতীকে বর্তমান ফারুক আহমেদ বকুল, ৪নং নয়াবিল ইউনিয়নে বিএনপি মনোনিতপ্রার্থী ধানেরশীষপ্রতীকে মো. ইউনুস আলী দেওয়ান, ৫নং রামচন্দ কুড়া ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহীপ্রার্থী খোরশেদ আলম খোকা, ৬নং কাকরকান্দি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনিতপ্রার্থী নৌকাপ্রতীকের শহিদুল্লাহ মুকুল, ৭নং নালিতাবাড়ী ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনিত নৌকাপ্রতীকের আসাদুজ্জুামান, ৮নং রূপনারায়নকুড়া ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনিত নৌকাপ্রতীকের মিজানুর রহমান, ৯নং মরিচপুরান ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনেনিত নৌকাপ্রতীকে খন্দকার শফিক আহমেদ, ১০নং যোগানিয়া ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনিত নৌকাপ্রতীকের হাবিবুর রহমান হাব, ১১ বাঘবেড় ইইনিয়নের আওয়ামী লীগ মনোনিত নৌকাপ্রতীকে আব্দুস সবুর, ১২নং কলসপাড় ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনেনিত নৌকাপ্রতীকে আবুল কাশেম বিজয়ী হয়েছেন।
মুন্সীগঞ্জের ১০ টিতেই আওয়ামীলীগ
 মুন্সীগঞ্জের ১০ ইউনিয়ন পরিষদেই চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ প্রার্থী বিজয়ী হয়েছে। জৈনসার ইউনিয়নে বর্তমান চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ প্রার্থী রফিকুল ইসলাম দুদু বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। মালখানগর ইউপিতে আওয়ামী লীগের একমাত্র নারী প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান সানজিদা আক্তার জ্যোত্স্না নির্বাচিত হয়েছেন। বাসাইল ইউপিতে বর্তমান চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম যুবরাজ, বয়রাগাদী ইউপিতে গাজী মো. আলাউদ্দিন  রশুনিয়া ইউপিতে ইকবাল হোসেন চোকদার,  লতব্দী ইউপিতে এইচ এম সোহরাব হোসেন, বালুরচর ইউপিতে আলহাজ আবু বকর সিদ্দিক, ইছাপুরায় আব্দুল মতিন হাওলাদার, কোলা ইউপিতে মীর লিয়াকত আলী এবং মধ্যপাড়া ইউপিতে আওয়ামী লীগের হাজী করিম নির্বাচিত হয়েছে।
দোহার: আওয়ামীলীগের টি,স্বতন্ত্র টি
দোহার উপজেলার কুসুমহাটি, নয়াবাড়ি, মুকসুদপুর, নারিশা এবং বিলাশপুর ইউনিয়নের ইউপি নির্বাচন আওয়ামীলীগের -২,স্বতন্ত্র-৩ প্রার্থী বেসরকারী ভাবে বিজয় হয়েছে। কুসুমহাটি ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের প্রার্থী আমজাত হোসেন আজাদ, মুকসুদপুর ইউনিয়নে নির্বাচনের ৫ দিন আগে বিএনপির প্রার্থী মো. আব্দুল হালিম তার প্রার্থীতা প্রত্যাহার করায় এই ইউনিয়নেও আওয়ামীলীগের প্রার্থী অধ্যাপক এমএ হান্নান নৌকা প্রতীক নিয়ে , নয়াবাড়ি ইউনিয়নে বিএনপির কোন প্রার্থী না থাকায় আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান শামীম আহমেদ হান্নান বেসরকারী ভাবে নির্বাচিত হন। নারিশা ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী সালাউদ্দিন দরানী বেসরকারী ভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। বিলাশপুর ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আলাউদ্দিন মোল্লা বেসরকারী ভাবে বিজয়ী হন।
গোপালগঞ্জ : টুঙ্গিপাড়া উপজেলার টিতেই আওয়ামী লীগ
প্রধম ধাপে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলার ৫ টি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীতরা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। ডুমুরিয়া ইউনিয়নে কবির আলম তালুকদার (আওয়ামী লীগ  ) ও গোপালপুর ইউনিয়নে সুষেন সেন (আওয়ামী লীগ ) বেসরকারি ভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।এছাড়া বর্ণি ইউনিয়নে মো. শফিকুল ইসলাম (আওয়ামী লীগ  ), কুশলি ইউনিয়নে  মো. খালিদ হোসেন (আওয়ামী লীগ  ) ও পাটগাতি ইউনিয়নে  মিলন মোল্লা (আওয়ামী লীগ) আগেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। টুঙ্গিপাড়া উপজেলা নির্বাচন অফিসার মোঃ খোরশেদ আলম এ তথ্য জানিয়েছেন। মঙ্গলবার ডুমুরিয়া ও গোপালপুর ইউনিয়নে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বর্ণি, কুশলী ও পাটাগাতি ইউনিয়নে আওয়ামীলীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থীরা আগেই বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় নির্বাচিত হন।
জামালপুর টিতেই আওয়ামীলীগে
জামালপুর জেলার ১টি উপজেলা ইসলামপুর সদর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন আওয়ামীলীগের প্রার্থী হাবিবুর রহমান চৌধুরী শাহীন (নৌকা প্রতীক) জয়লাভ করে।
ময়মনসিংহ ৫টিতে বিএনপি, ৪টি আওয়ামী লীগ, টি স্থগিত
ময়মনসিংহের ফুলপুর উপজেলার দশটি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে বেসরকারি ফলাফলে দুইজন বিদ্রোহী প্রার্থীসহ ৫টিতে বিএনপি, চারটিতে আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন এবং ১টি কেন্দ  স্থগিত হওয়ায় সিংহেশ্বর ইউনিয়নের নির্বাচন ঘোষণা করা হয়নি। বিজয়ীরা হলেন ১নং ছনধরা-মো. ওবায়দুল হক (আওয়ামীলীগ প্রার্থী), ২নং রামভদ্রপু মো. রোকনুজ্জামান রোকন (বিএনপি), ৩নং ভাইটকান্দি ইউনিয়েনে আলাল উদ্দিন (আওয়ামীলীগ প্রার্থী),), ৪নং সিংহেশ্বরে ডা. আব্দুল মোতালেব (স্থগিত, বিএনপি বিদ্রোহী এগিয়ে), ৫নং ফুলপুর-মো. জাহাঙ্গীর আলম (বিএনপি বিদ্রোহী), ৬নং পয়ারী-মফিজুল ইসলাম (বিএনপি), ৭নং রহিমগঞ্জে আবু সাঈদ সরকার (আওয়ামীলীগ প্রার্থী),), ৮নং রূপসী-আবুল কালাম তালুকদার (বিএনপি), ৯নং বালিয়া-আজাহারুল মোজাহিদ সরকার (বিএনপি) এবং ১০নং বওলায় অ্যাডভোকেট হারুন অর রশীদ (আওয়ামী লীগ)।
কিশোরগঞ্জ ৭টিতে আওয়ামীলীগ, ১টিতে আওয়ামীলীগ বিদ্রোহী, ২টি বিএনপি, ১টি স্বতন্ত্র
কিশোরগঞ্জের বিন্নাটি ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের আজহারুল ইসলাম, বৌলাই ইউনিয়নে আওয়ামীলীগ প্রাথী আওলাদ হোসেন, চৌদ্দশত আওয়ামীলীগ প্রার্থী এ বি সিদ্দিক খোকা, দানাপাতুলিতে আওয়ামীলীগ প্রাথী সাখাওয়াত হোসেন দুলাল, যশোদলে আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী ইমতিয়াজ সুলতার রাজন, কর্শাকাড়িয়াইলে আওয়ামীলীগ প্রার্থী বদর উদ্দিন, লতিফাবাদে স্বতন্ত্র আবদুর রাজ্জাক, মহিনন্ে আওয়ামীলীগ প্রার্থী মনসুর আলী, মাইজখাপনে বিএনপির প্রার্থী রোকন উদ্দিন ভুইয়া, মারিয়ায় আওয়ামীলীগ প্রার্থী মজিবুর রহমান এবং রশিদাবাদে বিএনপির প্রার্থী ইদ্রিস মিয়া।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ৫টিতেই আওয়ামীলীগ জয়ী
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্চারামপুর উপজেলায় নির্বাচিত ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত চেয়ারম্যানরা হচ্ছেন রুপসদী ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের প্রার্থী মোঃ ফিরোজ মিয়া, সলিমাবাদ্্ ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের আবদুল মতিন, দড়িকান্দি ইউনিয়নে আওয়ামীলগের মোঃ সফিকুল ইসলাম, তেজখালী ্্ইউনিয় আওয়ামীলীগের  তাজুল ইসলাম পেয়েছেন,  ফরদাবাদ ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের মহিউদ্দিন আহমেদ।
চট্টগ্রাম বিভাগ
নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ১১টি আওয়ামী লীগ, ৪টি স্বতন্ত্র
নোয়খালীর হাতিয়া ও সুবর্ণচর উপজেলায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী ১১টিতে আর স্বতন্ত্র প্রার্থী ৪টিতে জয়লাভ করেছে। নোয়াখালীর হাতিয়ায় ইউপি নির্বাচনে বেসরকারি ভাবে চরঈশ্বর ইউনিয়নে আ’লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আবদুল হালিম আজাদ (স্বতন্ত্র), চরকিং ইউনিয়নের আওয়ামীলীগের প্রার্থী মহি উদ্দিন আহমেদ  (আ. লীগ), তমরদ্দি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মো. ফররুখ আহমেদ (স্বতন্ত্র), সোনাদিয়া ইউনিয়নে আ’লীগের প্রার্থী মো. নুরুল ইসলাম (আওয়ামী লীগ), বুড়িরচর ইউনিয়নে আ’লীগের প্রার্থী জিয়া আলী মোবারক কল্লোল (আওয়ামী লীগ), নিঝুমদ্বীপ ইউনিয়নে আ’লীগের মেহরাজ উদ্দিন (আওয়ামী লীগ), জাহাজমারা ইউনিয়নে আ’লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী এডভোকেট মাসুম বিল্লাহ (স্বতন্ত্র) নির্বাচিত হয়েছেন। আর সুবর্ণচর উপজেলার চরজব্বার ইউনিয়নের তরিক উল্যাহ্ মাস্টার (আওয়ামী লীগ), চরবাটা ইউনিয়নে মোজাম্মেল হোসেন (আওয়ামী লীগ), চরক্লার্ক ইউনিয়নে এডভোকেট আবুল বাসার (স্বতন্ত্র), চর ওয়াপদা ইউনিয়নে মনির উদ্দিন (আওয়ামী লীগ), চরজুবলী ইউনিয়নে মোহাম্মদ হানিফ (আওয়ামী লীগ), চর আমান উল্যাহ ইউনিয়নে অধ্যাপক বেলায়েত হোসেন (আ. লীগ), পূর্ব চরবাটা ইউনিয়নে আবুল বাসার মঞ্জু (আওয়ামী লীগ)ও মোহাম্মদপুর ইউনিয়নে এডভোকেট এনামুল হক (আওয়ামী লীগ) চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন।
দেবিদ্বারে ১০টি আওয়ামী লীগ, ১টি বিএনপি, একটি স্বতন্ত্র, একটি স্থগিত
কুমিল্লার দেবিদ্বার উপজেলার ১৩টি ইউনিয়নের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ১০টিতে আওয়ামীলীগ, ১টিতে বিএনপি ও অপর একটিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। বরকামতা ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী জয়নাল আবেদীনের মৃত্যুর কারণে এ ইউনিয়নে ওই পদে নির্বাচন হয়নি।
দেবিদ্বার উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের মধ্যে বড়শালঘর ইউপিতে মো. জহিরুল ইসলাম ভূঁইয়া (আওয়ামী লীগ), ইউছুফপুর ইউপিতে মোস্তফা কামাল চৌধুরী (আওয়ামী লীগ), রসুলপুর ইউপিতে মো. কামরুল হাসান (আওয়ামী লীগ), ফতেহাবাদ ইউপিতে খন্দকার এম.এ ছালাম (আ. লীগ), জাফরগঞ্জ ইউপিতে সোহরাব হোসেন (আওয়ামী লীগ), এলাহাবাদ ইউপিতে মো. সিরাজুল ইসলাম সরকার (আওয়ামী লীগ), রাজামেহার ইউপিতে মো. জাহাঙ্গীর আলম (আওয়ামী লীগ), ভানী ইউপিতে মো. নুরুজ্জামান ভূঁইয়া মুকুল (আওয়ামী লীগ), ধামতী ইউপিতে মো. ময়নাল হোসেন মনির (আওয়ামী লীগ), সুলতানপুর ইউপিতে মো. সফিকুল ইসলাম (আওয়ামী লীগ), মোহনপুর ইউপিতে মো. শহিদুল ইসলাম (বিএনপি) ও সুবিল ইউপিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আবু তাহের সরকার (স্বতন্ত্র) বেসরকারি ফলাফলে নির্বাচিত হয়েছেন।
কক্সবাজারে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, আওয়ামী লীগ বিদ্রোহী
কক্সবাজারের কুতুবদিয়ার আলী আকবরে নূরুর ছফা (আ’লীগ), বড়ঘোপে অ্যাডভোকেট ফরিদুল ইসলাম চৌধুরী (আওয়ামী লীগ),  দক্ষিণ ধুরম্রংয়ে সৈয়দ আহমদ (বিএনপি), উত্তর ধুরম্রংয়ে আ.স.ম শাহারিয়ার (স্বতন্ত্র), কৈয়ারবিলে জালাল আহমদ (বিএনপি), লেমশীলখালীতে আক্তার হোসাইন (বিএনপি), মহেশখালীর ছোটমহেশখালীতে মোহাম্মদ জিহাত বিন আলী (আওয়ামী লীগ), ধলঘাটায় কামরুল হাসান (আওয়ামী লীগ), হোয়ানকে মোস্তফা জামান (আওয়ামী লীগ), কুতুবজমে মোশারফ হোসেন খোকন (আওয়ামী লীগ), মাতারবাড়ীতে মাস্টার মোহাম্মদ উল্লা মাস্টার (আওয়ামী লীগ বিদ্রোহী), টেকনাফ সদর শাহজাহান মিয়া (আওয়ামী লীগ বিদ্রোহী), সাবরাংয়ে নূর হোসাইন (আওয়ামী লীগ বিদ্রোহ) বাহারছড়ায় মৌলভী আজিজ (আওয়ামী লীগ), সেন্টমার্টিনদ্বীপে নূর আহমদ (আওয়ামী লীগ)।
লক্ষ্মীপুরে আওয়ামী লীগ
লক্ষ্মীপুরের কমলনগর ও রামগতি উপজেলার তোরাবগঞ্জে ফয়সল আহমদ রতন (আ’লীগ), চর ফলকন হাজী হারুনুর রশিদ (আ’লীগ), হাজির হাটে মো. নিজাম উদ্দিন (আ’লীগ), পাটারির হাটে অ্যাডভোকেট একেএম নুরুল আমিন রাজু (আ’লীগ), রামগতি উপজেলার চর পোড়াগাছায় মো. নুরুল আমিন (আ’লীগ), চর বাদামে সাখাওয়াত হোসেন জসিম।
সিলেট বিভাগ
সিলেটে আওয়ামী লীগ , বিএনপি , আওয়ামী লীগ বিদ্রোহী , বিএনপি বিদ্রোহী , স্বতন্ত্র
সিলেট সদরের ৮টি ইউপিতে আওয়ামী লীগ দুটি, বিএনপি দুটি, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী তিনটি, বিএনপি বিদ্রোহী একটি ও জামায়াতের প্রার্থী একটিতে জয়ী:মোগলগা্ও ইউনিয়নে হিরণ মিয়া (নৌকা) নিকটতম আওয়ামীলীগ বিদ্রোহী প্রার্থী সামছুল আলম টুনু। কান্দিগাও:নিজাম উদ্দিন পুন:নির্বাচিত(নৌকা)। নিকটতম আব্দুল মনাফ (জামায়াত)। টুকেরবাজার:শহীদ আহমদ পুন:নির্বাচিত (ধানের শীষ)।  নিকটতম আলতাফ হোসেন (নৌকা)। হাটখোলা:বিজয়ী আজির উদ্দিন (ধানের শীষ)। নিকটতম খুর্শিদ আলম (নৌকা)। জালালাবাদ:বিজয়ী মনফর আলী (আওয়ামীলীগ বিদ্রোহী) নিকটতম ইসলাম উদ্দিন(ধানের শীষ)।খাদিমপাড়া:এডভোকেট আফসর আহমদ (আওয়ামীলীগ বিদ্রোহী)। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ফারুক আহমদ (ধানের শীষ)। টুলটিকর:এসএম আলী হোসেন নির্বচিত (আওয়ামীলীগ বিদ্রোহী)। নিকটতম আব্দুল মছব্বির(নৌকা)। খাদিমনগর:দেলওয়ার হোসেন নির্বাচিত। (বিএনপি বিদ্রোহী)।
রংপুর বিভাগ
দিনাজপুরে আওয়ামী লীগ , বিএনপি স্বতন্ত্র
দিনাজপুরের ২টি উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের আওয়ামী লীগ তিনটি, বিএনপি তিনটি ও আ’লীগ বিদ্রোহী একটিতে বেসরকারীভাবে বিজয়ী হয়েছে। দিনজপুরের ঘোড়াঘাটের বুলকীপুর ইউপিতে বিএনপি প্রার্থী মো. মাহফুজার রহমান ওরফে লাবলু,ঘোড়াঘাট, ইউনিয়নে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী তৌহিদুল ইসলাম তৌহিদ,
পালশা, পালশা ইউনিয়নে আ. লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী কবিরুল ইসলাম প্রধান, সিংড়া ইউনিয়নের আ.লীগ মনোনীত প্রার্থী আব্দুল মান্নান হাকিমপুরের আলীহাট, ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ (নৌকা) গোলাম রসুল বোয়ালধার ইউনিয়নে বিএনপি’র প্রার্থী (ধানেরশীষ) মেসতাউল জান্নাত, খট্টামাধবপাড়া ইউপি খট্টামাধবপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোকলেছুর রহমান।
তেতুলিয়ায় আওয়ামী লীগ , বিএনপি , স্বতন্ত্র
পঞ্চগড়ের তেতুলিয়ার পঞ্চগড় তেঁতুলিয়ার ৭টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দুই, বিএনপির দুই ও স্বতন্ত্র প্রার্থী তিন জন নির্বাচিত হয়েছেন। বাংলাবান্ধা ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের প্রার্থী কুদরত-ই -খুদা মিলন, তিরনইহাট ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো.রফিকুল ইসলাম, তেঁতুলিয়া ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের প্রার্থী কাজী আনিসুর রহমান, শালবাহান ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী ফজলুর রহমান লিটন, বুড়াবুড়ি ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী তারেক হোসেন, ভজনপুর ইউনিয়নে বিএন‘ির প্রার্থী মকছেদ আলী ও দেবনগর ইউনিয়নে বিএনপির প্রার্থী মহসিনউল হক।
রাজশাহী বিভাগ
সারিয়াকান্দিতে আওয়ামী লীগ , বিএনপি , আওয়ামী লীগ বিদ্রোহী , বিএনপি বিদ্রোহী
বগুড়া দুপচাচিয়ার তালোড়ায় স্বতন্ত্র, সারিয়াকান্দীতে আওয়ামী লীগ ৬,  বিএনপি ২, আওয়ামী লীগ বিদ্রোহী ২, বিএনপি বিদ্রোহী ১ জয়ী হয়েছেন। আওয়ামীলীগের নৌকা প্রতীকে বিজয়ীরা হলেন- ফুলবাড়ীতে আনওয়ারুত তারিক, নারচীতে আলতাফ হোসেন, কর্নিবাড়ীতে আজহার উদ্দিন, হাটশেরপুরে মতিউর রহমান, কামালপুরে হেদায়েতুল ইসলাম, ভেলাবাড়ীতে রুবেল উদ্দিন, বিএনপির ধানের শীষ নিয়ে নির্বাচিতরা হলেন- বোহাইল ইউনিয়নে আব্দুল মজিদ এবং কুতুবপুরে ইমরান হোসেন রনি। নির্বাচিত আওয়ামী লীগের বিদ্রোহীরা হলেন-সারিয়াকান্দী সদর আব্দুল কাফী, চালুয়াবাড়ী শওকত আলী এবং চন্দনবাইশা ইউনিয়নে বিএনপি’র বিদ্রোহী দুলাল হোসেন (মোটর সাইকেল)। এছাড়াও দুপচাাঁচিয়ার  তালোড়া ইউনিয়নে  স্বতন্ত্র প্রার্থী মেহেরুল ইসলাম বেসরকারী ভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।
পাবনার ৯টিতে আওয়ামী লীগ বিজয়ী
পাবনার বেড়ার ৯টি ইউনিয়নের সবকটিতেই আওয়ামী রীগের প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন। চাকলা ইউনিয়নে ফারুক হোসেন, ঢালারচরে কোরবান আলী সরদার, হাটুরিয়া-নাকালিয়ায় মোস্তাফিজুর রহমান, জাতসাখিনীতে রেজাউল হক মিঞা, মাসুমদিয়ায় মিরোজ হোসেন, নতুন ভারেঙ্গায় আমজাদ হোসেন, পুরান ভারেঙ্গায় এ এম রফিকুল্লাহ, রুপপুরে আবুল হাশেম উজ্জ্বল, কৈটোলাতে শওকত ওসমান।
রায়গঞ্জে ৬টি আওয়ামী লীগ, বিএনপি , বিএনপির বিদ্রোহী
সিরাজগঞ্জ ঃ রায়গঞ্জের ৯টি ইউনিয়নের ৬টিতে আ’লীগ বিজয়ী, দুটিতে বিএনপি ও একটিতে বিএনপি’র বিদ্রোহী প্রার্থী জয়ী হয়েছেন। ধামাইনগর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের রাইসুল হাসান সুমন, সোনাখাড়ায় আওয়ামী লীগের আবু হেনা মোস্তফা কামাল রিপন, চান্দাইকোনা ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের আলহাজ্ব মোঃ আব্দুল হান্নান খান, ধানগড়া ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের মীর ওবায়দুল ইসলাম মাসুম, নলকা ইউনিয়নে বিএনপি’র বিদ্রোহী প্রার্থী আব্দুল জাব্বার সরকার, ব্রহ্মগাছা ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের গোলাম ছরওয়ার লিটন, ধুবিল ইউনিয়নে বিএনপি’র হাসান ইমাম তালুকদার, ঘুড়কা ইউনিয়নে বিএনপির আবু সাইদ ভূঁইয়া, পাঙ্গাসী ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের বর্তমান চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম।
খুলনা বিভাগ
খুলনা বিভাগের ৬টি জেলার ২৫১টি ইউনিয়নের মধ্যে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীরা ১৫৫টিতে ও বিএনপি ১৬টিতে জয় পেয়েছে। ১৫টি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহীরা, ৫টিতে বিএনপির বিদ্রোহীরা নির্বাচিত হয়েছে। জাসদ ৩, ওয়ার্কার্স পার্টি, ১ ও জাতীয় পার্টি-জাপা ১টিতে এবং ১১টিতে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা বিজয়ী হয়।
বাগেরহাটের ৭৩ ইউনিয়নের একটিতেও জয় পায়নি বিএনপি
বাগেরহাট জেলার ৭টি উপজেলার ৭৩টি ইউনিয়নের মধ্যে ৩২টিতে আগেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। ফকিরহাট উপজেলার মুলঘর ইউনিয়নের নির্বাচন স্থগিত করা হয়েছে। বাকি ৪১টি ইউনিয়নের মধ্যে ৩৮টি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীরা এবং ৩টি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীরা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। ফকিরহাট উপজেলার মুলঘর ইউনিয়নের নির্বাচন স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন।
আওয়ামী লীগের মনোনীত নির্বাচিত চেয়ারম্যানরা হলেন- মোরেলগঞ্জ উপজেলার দৈবজ্ঞহাটিতে মোঃ শহিদুল ইসলাম ফকির, পুটিখালীতে মোঃ শাহ চান মিয়া শমীম, রামচন্দ পুরে এইচ এম মিজানুর রহমান বাবুল, বনগ্রামে রিপন কুমার দাস, বলইবুনিয়ায় মোঃ শাহজাহান আলী খান, বহরবুনিয়ায় টিএম রিপন, জিউধরায় মোঃ জাহাঙ্গীর আলম বাদশা, নিশানবাড়িয়ায় আঃ রহিম হাওলাদার, বারইখালীতে মোঃ শফিকুর রহমান লাল, মোরেলগঞ্জ সদরে মোঃ মাহমুদ আলী হাওলাদার, খাউলিয়ায় আবুল খায়ের হাওলাদার, শরণখোলা উপজেলার ধানসাগরে মোঃ মাইনুল হোসেন টিপু, খোন্তাকাটায় মোঃ জাকির হোসেন খান, সাউথখালীতে মোঃ মোজাম্মেল হোসেন, রায়েন্দায় মোঃ আসাদুজ্জামান মিলন, রামপাল উপজেলার গৌরম্ভায় মোঃ গিয়াস উদ্দিন গাজি, উজলকুরে গাজি আকতারুজামান, বাইনতলায় মোঃ আব্দুল্লাহ ফকির, রামপাল সদরে এস এম জামিল হাসান, রাজনগরে সরদার আব্দুল হান্নান, হুড়কায় তপন কুমার গোলদার, পেড়ীখালীতে মোঃ রফিকুল ইসলাম বাবুল, ভোজপাতিয়ায় মোঃ নুরুল আমীন শেখ, বাঁশতলী ইউনিয়নে শেখ মোহাম্মদ আলী, মংলা উপজেলার বুড়িরডাঙ্গা ইউনিয়নে নিখিল চন্দ  রায়, চাঁদপাইয়ে মোল্লা মোঃ তারিকুল ইসলাম, মিঠাখালীতে মোঃ ইসরাফিল হাওলাদার, সুন্দরবনে শেখ কবির উদ্দিন, ফকিরহাট উপজেলার বেতাগায় স্বপন দাস, লখপুরে এস এম আবুল হোসেন, পিলজংঙ্গে খান শামীম জামান পলাশ, বাহিরদিয়ায় মোঃ রেজাউল করিম ফকির, নলধায় কাজী মোঃ মহসিন, শুভদিয়া ইউনিয়নে মোঃ শহিদুল ইসলাম, কচুয়া উপজেলার মঘিয়া ইউনিয়নে পংকজ কান্তি অধিকারী, গোপালপুরে এস এম আবু বকর সিদ্দিক, রাঢ়ীপাড়ায় তাসলিমা বেগম, বাগেরহাট সদর উপজেলার ষাটগুম্বুজ ইউনিয়নে শেখ আক্তারুজ্জামান বাচ্চু।
আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী নির্বাচিতরা হলেন- মোরেলগঞ্জ উপজেলার হোগলাপাশায় মো. রেজাউল ইসলাম নান্না, হোগলাবুনিয়ায় মোঃ আকরামুজ্জামান, মংলা উপজেলার চিলা ইউনিয়নে শেখ শরিফুল ইসলাম রাসেল।
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ৩২ মেয়ররা হলেন- বাগেরহাট সদর উপজেলার বেমরতা ইউপিতে  মনোয়ার হোসেন টগর, ডেমায় মো. মনি মল্লিক,  যাত্রাপুরে এম এ মতিন, গোটাপাড়ায় শেখ শমসের আলী, বিষ্ণুপুরে শংকর চক্রবর্তী, বারুইপাড়ায় মোঃ ছরোয়ার হোসেন, যাত্রাপুরে এমএ মতিন, রাখালগাছিতে শেখ আবু শামীম আসনু, খানপুরে ফকির ফহম উদ্দিন, চিতলমারী উপজেলার সন্তোষপুরে সামিয়া রহমান বিউটি, হিজলায় কাজী আজমীর আলী, চরবানিয়রীতে অশোক  কুমার বড়াল, বড়বাড়িয়ায় মো. মাসুদ সরদার, কলাতলায় শিকদার মতিয়ার রহমান, শিবপুরে অহিদুজ্জামান মোল্লা ও চিতলমারী সদরে মোঃ নিজাম উদ্দিন শেখ, মোল্লাহাট উপজেলার উদায়পুরে এস কে হায়দার মামুন, কুলিয়ায় বাবলু মোল্লা, কোদালিয়ায় সাইফুল ইসলাম ভূইয়া, আটজুড়িতে মো. মশিউর রহমান মিয়া, গাওয়ায় শেখ রেজাউল কবির, চুনখোলায় মুন্সী তানজিল হোসেন, কচুয়া উপজেলার গজালিয়ায় এস এম নাসির উদ্দিন, ধোপাখালী মোঃ মকবুল হোসেন, কচুয়া সদরে শিকদার হাদিউজ্জামান, বাধাল ইউনিয়নে নকীব ফয়সাল অহিদ, মোরেলগঞ্জ উপজেলার পঞ্চকরনে আব্দুর রাজ্জাক মজুমদার, তেলিগাতিতে মোর্শেদা আক্তার, চিংড়াখালীতে আলী আক্কাস বুলু, ফকিরহাট উপজেলার ফকিরহাট সদরে শিরিনা আক্তার কিসলু, মংলা উপজেলার সোনাইলতলায় নাজিনা বেগম নারজিনা ও রামপাল উপজেলার মলিকেরবেড়ে তালুকদার নাজমুল কবির ঝিলাম।
খুলনার ৬৭টি ইউনিয়নের ৪৭টি আওয়ামী লীগের
খুলনা জেলার ৯ উপজেলার ৬৭টি ইউনিয়নের মধ্যে ৪৭টি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ, ৫টিতে বিএনপি, ৭টিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী, ৪টিতে বিএনপির বিদ্রোহী এবং ১টিতে জামায়াতের প্রার্থী চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তেরখাদা সদর ইউনিয়নে অন্য কোন প্রার্থী নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী এস এম ওহিদুজ্জামান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত  হয়েছেন। দাকোপ উপজেলার ৯টি ইউনিয়নের ৮টিতে আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা ও বাকি একটিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন। আওয়ামী লীগ সমর্থিতরা হলেন- ১ নম্বর পানখালী ইউনিয়নে শেখ আব্দুল কাদের, ২ নম্বর দাকোপে বিনয় কৃষ্ণ রায়, ৪ নম্বর কৈলাশগঞ্জন ইউনিয়নে মিহির কুমার মন্ডল, ৫ নম্বর ছুতারখালীতে মাছুম আলী ফকির, ৬ নম্বর কামারখোলায় রঘুনাথ রায়, ৭ নম্বর তিলডাঙ্গায় রণজিত্ কুমার মন্ডল, ৮ নম্বর বাজুয়ায় রঘুনাথ রায়, ৯ নম্বর বানিশান্তায় সুদেব কুমার রায়। ৩ নম্বর লাইডোবে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী স্বরজিত্ কুমার রায় নির্বাচিত হয়েছেন।
বটিয়াঘাটা উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের মধ্যে ২টিতে আওয়ামী লীগ প্রার্থী এবং ৩টিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ও ২টিতে বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে জয়লাভ করেছেন। আওয়ামী লীগের নির্বাচিতরা হলেন- ৩ নম্বর গঙ্গারামপুর ইউনিয়নে হাদীউজ্জামান হাদী, ৭ নম্বর আমীরপুরে মিজানুর রহমান মিলন গোলদার, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী নির্বাচিতরা হলেন- ২ নম্বর বটিয়াঘাটা ইউনিয়নে মনোরঞ্জন মন্ডল, ৪ নম্বর সুরখালীতে আব্দুল হাদী সরদার, ৫ নম্বর ভান্ডারকোটে ইসমাইল হোসেন বাবু। বিএনপির বিদ্রোহী নির্বাচিতরা হলেন- ১ নম্বর জলমা ইউনিয়নে আব্দুল গফুর মোল্লা, ৬ নম্বর বালিয়াডাঙ্গায় গোলাম হাসান।
ফুলতলা উপজেলা চারটি ইউনিয়নের মধ্যে ২টি আওয়ামী লীগ, একটিতে বিএনপি ও অপর একটিতে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী বেসরকরিভাবে জয়লাভ করেছে। নির্বাচিতরা হলেন- ১ নম্বর আটরা-গিলাতলা ইউনিয়নে শেখ মনিরুল ইসলাম (আ. লীগ), ২ নম্বর দামোদর ইউনিয়নে শরীফ মো. শিবলু ভুঁইয়া (আ. লীগ), ফুলতলায় শেখ আবুল বাশার (বিএনপি) ও ৪ নম্বর জামিরায় মো. সাইফুল ইসলাম (জামায়াত)।
ডুমুরিয়া উপজেলায় ১৪টি ইউনিয়নের ১০টিতে আওয়ামী লীগ, ২টিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী, ১টিতে বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী নির্বাচিত।
আওয়ামী লীগের নির্বাচিতরা হলেন- ১ নম্বর ধামালিয়া ইউনিয়নে রেজোয়ান হোসেন, ২ নম্বর রঘুনাথপুরে খান শাকুর উদ্দীন,  ৩ নম্বর  রূদাঘরায় মোস্তফা কামাল খোকন, ৫ নম্বর আটলিয়ায় স.ম আব্দুল কাইয়ুম, ৬ নম্বর মাঘুরঘোনায় শেখ আবুল হোসেন, ১০ নম্বর  ভান্ডারপাড়ায় হিমাংসু বিশ্বাস, ১১ নম্বর ডুমুরিয়া সদরে হুমায়ুন কবির বুলু, ১২ নম্বর রংপুরে রামপ্রসাদ জোয়াদ্দার, ১৩নং গুটুদিয়ায় মোস্তফা সরোয়ার মোল্লা, ১৪নং মাগুরখালিতে বিমল কৃষ্ণ সানা। আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী নির্বাচিতরা হলেন- ৭ নম্বর শোভনায় সুরঞ্জিত্ কুমার বৈদ্য, ৮ নম্বর শরাফপুরে শেখ রবিউল ইসলাম। ৪ নম্বর খর্ণিয়া ইউনিয়নে বিএনপির মনোনীত শেখ দিদারুল হোসেন দিদার এবং ৯ নম্বর সাহসে বিএনপির বিদ্রোহী জয়নাল আবেদীন জয়ী হন।
কয়রা উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের মধ্যে ৪টিতে আওয়ামী লীগ ও ৩টিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীরা জয় পেয়েছেন। আওয়ামী লীগের বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন- মহারাজপুর ইউনিয়নে আব্দুল্লাহ আল মামুন, আমাদিতে আমীর আলী গাইন, উত্তর বেদকাশীতে নূরুল ইসলাম কোম্পানী, দক্ষিণ বেদকাশিতে সামছুর রহমান। বিদ্রোহী নির্বাচিতরা হলেন- কয়রা সদর ইউনিয়নে শফিকুল ইসলাম, বাগালী ইপতে আব্দুস সাত্তার পাড়, মহেশ্বরীপুরে বিজয় কুমার সরদার।
পাইকগাছা উপজেলার ১০টি ইউনিয়নের মধ্যে  ৬টিতে আওয়ামী লীগ, ২টিতে বিএনপি ও ২টিতে স্বতন্ত্রপ্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন। আওয়ামী লীগের নির্বাচিতরা হলেন-  ২ নম্বর কপিলমুনি ইউনিয়নে কওসার আলী জোয়াদ্দার, ৩ নম্বর লতায় দিবাকর বিশ্বাস, ৪ নম্বর দেলুটিতে রিপন কুমার মন্ডল, ৬ নম্বর লস্কর ইউনিয়নে কে এম  আরিফুজ্জামান তুহিন, ৮ নম্বর রাড়ুলীতে আব্দুল মজিদ গোলদার, ১০ নম্বর গড়ইখালীতে রুহুল আমিন বিশ্বাস। বিএনপির নির্বাচিতরা হলেন- ৫নং সোলাদানায় এস এম এনামুল হক, ৯ নম্বর চাঁদখালীতে বিএনপির জোয়াদুর রসুল বাবু। স্বতন্ত্র দুই জয়ী চেয়ারম্যান হলেন- ১ নম্বর হরিঢালীতে আবু জাফর সিদ্দিকী রাজু, ৭ নম্বর গদাইপুরে গাজী জুনায়েদুর রহমান।
রূপসা উপজেলার ৪টি ইউনিয়নেই আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা জয়ী হন। তারা হলেন- আইচগাতিতে অধ্যাপক আশরাফুজ্জামান বাবুল, শ্রীফলতলায় ইসহাক সরদার, নৈহাটিতে কামাল হোসেন বুলবুল, টিএসবি বাহির দিয়াতে মোঃ জাহাঙ্গার শেখ। দিঘলিয়া উপজেলার ৬টিতেই আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা বিজয়ী। তারা হলেন- সেনহাটিতে গাজী জিয়াউর রহমান, গাজীরহাটে মোল্লা কামাল সিদ্দিকী হেলাল, দিঘলিয়ায় মোঃ ফিরোজ মোল্লা, বারাকপুরে গাজী জাকির হোসেন, আড়ংঘাটায় জিবলু মোড়ল। এ ছাড়া যোগিপোল ইউনিয়নে শেখ আনিসুর রহমান এগিয়ে আছেন। এই ইউনিয়নে দুটি কেন্দে  ভোটগ্রহণ স্থগিত রয়েছে। তেরখাদা উপজেলার ৬টি ইউনিয়নের মধ্যে ৪টিতে আওয়ামী লীগ প্রার্থী ও অন্য একটিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন। অপর একটিতে আওয়ামী লীগ প্রার্থী এস এম ওহিদুজ্জামান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। ভোটে নির্বাচিতরা হলেন- ১ নম্বর আজগড়ায় কৃষ্ণ মেনন, ২ নম্বর বারাসাতে কেএম আলমগীর হোসেন, ৩ নম্বর ছাগলাদহে এসএম দীন ইসলাম, ৫ নম্বর মধুপুরে শেখ মো. মোহসীন। ৪ নম্বর সাচিয়াদহ ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী উকিল উদ্দিন নির্বাচিত হন।
সাতক্ষীরায়  ৪৭টিতে আওয়ামী লীগ, ৮টিতে বিএনপি
সাতক্ষীরা  জেলার ৭৮টি ইউনিয়নের মধ্যে ৪৭টিতে আওয়ামী লীগ, ৮টিতে বিএনপি, তিনটিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী, ১টিতে বিএনপির বিদ্রোহী ও আট জন স্বতন্ত্র প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন। জাতীয় পার্টি, জামায়াত ও ওয়ার্কার্স পার্টির প্রার্থীরা ১টি করে ইউনিয়নে জয় পেয়েছে। ৬টির ফলাফল স্থগিত রয়েছে। এগুলো হলো- শ্যামনগরের ৫ নং কৈখালী, দেবহাটার পারুলিয়া, সদর উপজেলায় আলিপুর, কলারোয়ার কেরালকাতা ও কুশোডাঙ্গা এবং তালার কুমিরা।
শ্যামনগর উপজেলায় আওয়ামী লীগের মনোনীত নির্বাচিত মেয়ররা হলেন- শ্যামনগর সদরে এসএম জহুরুল হায়দার বাবু, ৪ নং নুরনগরে বখতিয়ার আহমেদ, ৮ নং ঈশ্বরীপুরে শোকর আলী, ৯ নং বুড়িগোয়ালীনিতে ভবতোষ মন্ডল, ১১ নং পদ্মপুকুরে আতাউর রহমান, ১২ নং গাবুরাতে আলী আযম টিটু।
বিএনপির সমর্থিত নির্বাচিতরা হলেন- ৭ নং মুন্সিগঞ্জে বিএনপি সমর্থিত আবুল কাশেম মোড়ল। স্বতন্ত্র বিজয়ীরা হলেন- ১নং ভুরুলিয়ায় মাওলানা ফারুক হোসাইন, ২ নং কাশীমাড়ীতে মাওলানা আব্দুর রউফ, ৬ নং রমজাননগরে শেখ আল মামুন, ১০নং আটুলিয়াতে আবু সালেহ বাবু।
দেবহাটা উপজেলায় আওয়ামী লীগের নির্বাচিতরা হলেন- নোয়াপাড়ায় মুজিবর রহমান,  সখিপুরে ফারুক হোসেন। দুই নির্বাচিত স্বতন্ত্র প্রার্থী হলেন- কুলিয়ায় ইমাদুল ইসলাম, দেবহাটা সদরে আবু বকর। আশাশুনি উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের মধ্যে আওয়ামী লীগের ১০ জন নির্বাচিত হয়েছেন। তারা হলেন- সদর ইউনিয়নে স ম সেলিম রেজা মিলন, বুধহাটায় আ ব ম মোসাদ্দেক, কাদাকাটিতে দিপংকর, শোভনালিতে মোনায়েম হোসেন, দরগাহপুরে মিরাজ আলী, খাজরায় শাহনেওয়াজ ডালিম, আনুলিয়ায় আলমগীর আলম লিটন, প্রতাপনগরে জাকির হোসেন, শ্রীউলায় আবু হেনা শাকিল, বড়দলে আব্দুল আলীম। উপজেলার অপর ইউনিয়ন কুল্যায় স্বতন্ত্র প্রার্থী দেলোয়ার হোসেন জয়ী হন।
কালিগঞ্জ উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের মধ্যে আওয়ামী লীগের নির্বাচিতরা হলেন- বিষ্ণপুরে রিয়াজ উদ্দীন, তারালীতে ইনামুল হোসেন ছোট, রতনপুরে আশরাফুল হক, ধলবাড়িয়ায় গাজী শওকত হোসেন, মৌতলায় সাঈদ মেহেদী, কুশলিয়ায় মেহেদী হাসান সুমন, চাম্পাফুলে মোজাম্মেল হক। মথুরেশপুরে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী মিজানুর রহমান জয়ী হয়েছেন। বিএনপির নির্বাচিত দুই জন হলেন- নলতায় বিএনপির আজিজুর পাড়, ভাড়াসিমলায় নুর মোহাম্মদ। আর কৃষ্ণনগরে জাতীয় পার্টির মোশাররফ হোসেন জয় পেয়েছেন।
সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের মধ্যে আওয়ামী লীগের নির্বাচিতরা হলেন- ধুলিহরে মিজানুর রহমান, ঝাউডাঙ্গায় আজমল হোসেন, ফিংড়িতে সামসুর রহমান, বৈকারীতে আসাদুজ্জামান অসলে, বাশদহতে মোশারফ হোসেন, কুশখালিতে শফিকুল ইসলাম, ঘোনায় ফজলুর রহমান, বল্লীতে বজলুর রহমান। বিএনপির বিজয়ী তিন প্রার্থী হলেন- শিবপুরে আব্দুল মজিদ, লাবশায় আব্দুল আলিম, ব্রম্মরাজপুরে শহিদুল ইসলাম। স্বতন্ত্র দুই নির্বাচিত প্রার্থী হলেন- আগরদাড়িতে মজনুর রহমান ও ভোমরায় ইসরাইল গাজী।
কলারোয়া উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের মধ্যে আওয়ামী লীগের নির্বাচিতরা হলেন-  জয়নগরে শামসুদ্দিন আল মাসুদ বাবু, সোনাবাড়িয়ায় মনিরুল ইসলাম (বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়), চন্দনপুরে মনিরুল ইসলাম, দেয়াড়ায় মাহবুবর রহমান, যুগিখালিতে রবিউল হাসান। আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী দুই নির্বাচিত হলেন- কেঁড়াগাছিতে মো: আফজাল হোসেন হাবিল, লাঙ্গলঝাড়ায় মাষ্টার নুরুল ইসলাম। জালালাবাদ ইউনিয়নে জামায়াতের শওকত আলি, কয়লায় ওয়ার্কার্স পার্টির মাষ্টার আব্দুর রউফ এবং হেলাতলায় বিএনপির বিদ্রোহী মোয়াজ্জেম হোসেন জয়ী হয়েছেন।
তালা উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের মধ্যে আওয়ামী লীগের নির্বাচিতরা হলেন- তালা সদরে সরদার জাকির হোসেন, ইসলামকাটিতে সুভাষ সেন, খলিলনগরে আজিজুর রহমান, তেঁতুলিয়ায় রফিকুল ইসলাম, মাগুরায় গনেশ দেবনাথ, খেশড়ায় রাজিব আহম্মেদ রাজু, খলিশখালিতে মোজাফ্ফর রহমান, সরুলিয়ায় মতিয়ার রহমান, নগরঘাটায় খালিকুজ্জমান লিপু। বিএনপির নির্বাচিত দুই চেয়ারম্যান হলেন- ধানদিয়ায় জাহাঙ্গীর আলাম, জালালপুরে খালিদুর রহমান লিটু।
যশোরের মনিরামপুরে ১৭টির ১১টিতে আওয়ামী লীগ
যশোরের মনিরামপুর উপজেলার ১৭টি ইউনিয়নের মধ্যে আওয়ামী লীগ সমর্থিত ১১ জন, বিএনপির ৩ জন এবং আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী ২জন প্রার্থী চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। ১টিতে নির্বাচন স্থগিত করা হয়েছে। আওয়ামী লীগের মনোনীত নির্বাচিত চেয়ারম্যানরা হলেন- রোহিতা ইউনিয়নে আবু আনসার আলী, ভোজগাতিতে আওয়ামী লীগের আব্দুর রাজ্জাক, ঢাকুরিয়া ইউনিয়নে দুর্গাপদ সিংহ, হরিদাসকাঠি ইউনিয়নে দীপক রঞ্জন, ঝাঁপায় শামসুল আলম, মশ্চিমনগর ইউনিয়নে আবুল হোসেন, শ্যামকুড় ইউনিয়নে মনিরুজ্জামান মনি, খানপুরে গাজী মোহাম্মদ, দুর্বাডাঙ্গায় সরদার বাহাদুর আলী, কুলটিয়ায় শেখর চন্দ  রায়, মনোহরপুরে মশিউর রহমান। আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী নির্বাচিতরা হলেন- খেদাপাড়া ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মুজিবর রহমান, চালুয়াহাটিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আব্দুল হামিদ। বিএনপির সমর্থিত নির্বাচিতরা হলেন- কাশিমনগরে বিএনপির জিএম আহাদ আলী, মনিরামপুর সদর ইউনিয়নে বিএনপির নিস্তার ফারুক, নেহালপুরে ইউনিয়নে বিএনপির নাজমুস শাহাদাত।
ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে ৫টির সবগুলোতেই আওয়ামী লীগ
ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর উপজেলার ৫টি ইউনিয়নের সবগুলোতেই আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন। তারা হলেন- এলাঙ্গী ইউনিয়নে মোঃ মিজানুর রহমান, কুশনা ইউনিয়নে আব্দুল হান্নান, বলুহর ইউনিয়নে আব্দুল মতিন, সাফদারপুরে নওশের আলি, দোড়া ইউনিয়নে মোঃ কাবিল উদ্দিন বিশ্বাস।
কুষ্টিয়ার মিরপুরের ৭টিতে আওয়ামী লীগ, ৩টিতে জাসদ
কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার ১১টি  ইউনিয়নের মধ্যে ৭টিতে আওয়ামী লীগের, ৩টিতে জাসদের এবং ১টিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। আওয়ামী লীগের নির্বাচিতরা হলেন- ছাতিয়ান ইউনিয়নে জসিম উদ্দিন বিশ্বাস, আমলায় আনোয়ারুল ইসলাম মালিথা, সদরপুরে রবিউল হক, মালিহাদে আলমগীর হোসেন, তালবাড়িয়ায় আব্দুল হান্নান মন্ডল, ফুলবাড়িয়ায় আব্দুস সালাম, বহুলবাড়িয়ায় সোহেল রানা। জাসদ মনোনীত প্রার্থীদের মধ্যে নির্বাচিতরা হলেন- বারুইপাড়ায় সাইদুর রহমান সাইদার, কুর্শায় ওমর আলী, আমবাড়িয়ায় মশিউর রহমান মিলন। পোড়াদহ ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী ফারুকুজ্জামান

Leave a Reply