বিবৃতিতে জামায়াত নেতৃদ্বয় বলেন, নৈশ্য ভোটের সরকার অবৈধ ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করার জন্য জামায়াতসহ দেশপ্রেমী শক্তিকে বিশেষভাবে টার্গেট করেছে। দেশের প্রত্যেক নাগরিকের সভা-সমাবেশ করা ও রাজপথে যেকোন কর্মসূচি পালন গণতান্ত্রিক এবং সাংবিধানিক অধিকারকে ক্ষুণ্ন করেছে বাকশালী আওয়ামী লীগ। এরই ধারাবাহিকতায় গত ৫ই জুন জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী (উত্তর, দক্ষিণ) জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেইটে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালনের অনুমতি চাইলে ডিএমপির পক্ষ থেকে ঠুনকো অজুহাতে সমাবেশের অনুমতি দেয়া হয়নি। জামায়াত একটি দেশপ্রেমী ও দায়িত্বশীল রাজনৈতিক সংগঠন হিসাবে তা স্থগিত করে ১০ই জুন সে সমাবেশ করার ঘোষণা দিয়েছে। আবারো কর্মসূচি পালনে পুলিশের সহযোগিতা চেয়ে ডিএমপি কমিশনার বরাবর পত্র প্রেরণ করেছে।
তারা বলেন, আওয়ামী বাকশালীরা দেশের গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ধ্বংস করে দিয়েছে। তাদের অবৈধ ক্ষমতা লিপ্সার কারণে দেশ এখন মার্কিন ভিসা নিষেধাজ্ঞায় পড়েছে। বিষয়টি দেশ ও জাতির জন্য লজ্জাজনক। নেতৃবৃন্দ সরকারকে জনমতের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করে অবিলম্বে পদত্যাগ ও কেয়ারটেকার সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের আহবান জানান। উল্লেখ্য, কিছুদিন আগেই মাওলানা আব্দুর রাফঈকে তার কর্মস্থল থেকে তুলে নিয়ে ৫ দিন গুম করে রেখে তার বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন মামলা এবং আদালত থেকে জামিন লাভের পর জেল গেইট থেকে পুনরায় গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।