সফটওয়্যার মেলায় তথ্যপ্রযুক্তির সেবায় মানুষের আগ্রহ বেশি
সফটওয়্যার মেলায় তথ্যপ্রযুক্তির সেবায় মানুষের আগ্রহ বেশি
 রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) আয়োজনে চলছে ‘বেসিস সফটএক্সপো ২০১৭’। চার দিনের মেলাটি শুরু হয়েছে ১ ফেব্রুয়ারি।
রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) আয়োজনে চলছে ‘বেসিস সফটএক্সপো ২০১৭’। চার দিনের মেলাটি শুরু হয়েছে ১ ফেব্রুয়ারি।
 মূলত চারটি অংশে তথ্যপ্রযুক্তি পণ্য ও সেবা প্রদর্শন করছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। এই চারটি অংশ হলো তথ্যপ্রযুক্তি সেবা ও বিপিও, ব্যবসায়িক সফটওয়্যার, মোবাইল উদ্ভাবন ও ই-কমার্স। বাংলাদেশে যে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও ইন্টারনেট অব থিংস প্রযুক্তি আসি আসি করছে, তা এবারের সফটওয়্যার মেলায় দেখা গেছে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তর বিভাগের শিক্ষার্থী তাইমুর ইসলাম ডেটা সফট সিস্টেমসে কাজ করছেন আইওটি শিক্ষানবিশ হিসেবে। তিনি তাঁর স্মার্ট ল্যাম্পপোস্ট প্রকল্পের কথা জানালেন। তাঁর প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে আলোর প্রয়োজন বুঝে রাস্তার বাতিগুলো জ্বলবে। এতে বিদ্যুৎ খরচ কমানো সম্ভব হবে বলে তাঁর বিশ্বাস।
 গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে মেলা প্রাঙ্গণের স্টুডেন্টস ফোরামে গিয়ে ইউনিভার্সিটি অব ইনফরমেশন টেকনোলজি অ্যান্ড সায়েন্সের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের একদল শিক্ষার্থীর দেখা মেলে। তাঁরা ব্যবসায়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি ও স্বয়ংক্রিয়ভাবে ঘর পরিষ্কারের যন্ত্র দেখান।
সেকেন্ডে এক গিগাবাইট গতির ইন্টারনেট সংযোগের প্রচারণা চালানো হয় র্যাংগসটেলের প্যাভিলিয়নে। সেখানে ভার্চ্যুয়াল রিয়ালিটি প্রযুক্তি পরখ করে দেখার সুযোগও আছে।
 রিভ সিস্টেমসের অ্যান্টিভাইরাস বিক্রয় ব্যবস্থাপক ইমরান হোসাইন বলেন, বিদেশি অ্যান্টিভাইরাসগুলোর পাশাপাশি দেশীয় সফটওয়্যার প্রকৌশলীদের তৈরি অ্যান্টিভাইরাসটি বেশ ভালোই চলছে। দর্শনার্থীদেরও আগ্রহ আছে।
 গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে মেলা প্রাঙ্গণে গিয়ে দর্শনার্থীদের সমাগম বেশ ভালো দেখা গেছে। কিন্তু ই-কমার্স জোনে ই-কমার্সভিত্তিক প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ খুব একটা দেখা যায়নি।
 
 
















