মিয়ানমারে পাঁচ দশকে প্রথম বেসামরিক প্রেসিডেন্টের শপথ
মিয়ানমারে বিগত ৫০ বছরের মধ্যে প্রথম বেসামরিক প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন থিন কিয়াও। দেশটির সংস্কারপন্থী সামরিক প্রেসিডেন্ট থেইন সেইনের স্থলাভিষিক্ত হবেন তিনি।
থিন সিয়েনের অধীনে গত পাঁচ বছরেই ব্যাপক সংস্কারের মধ্যে দিয়ে মিয়ানমারের গণতন্ত্রে প্রত্যাবর্তনের পথ প্রশস্ত হয়।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, সামরিক জান্তা আমলে তৈরি সাংবিধানিক বাধার কারণে স্বামী, সন্তান বিদেশি নাগরিক হওয়ায় প্রেসিডেন্ট পদের প্রার্থী হতে পারেননি নোবেল বিজয়ী সু চি। এ কারণে সিু চির স্কুল জীবনের বন্ধু এবং তার দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক সহযোগী থিন কিয়াওকেই প্রেসিডেন্ট পদে মনোয়ন দেয় এনএলডি। গত ১৫ মার্চ পাল্টামেন্টের ভোগাভুটিতে তিনি নির্বাচিত হন।
গেল বছর ৮ নভেম্বরের জাতীয় নির্বাচনে সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি) নিরঙ্কুশ সংখ্যাগোরিষ্ঠতা পায়। যার দীর্ঘ শেনা শাসনের ইতিহাস পেরিয়ে এক যুগসন্ধিক্ষণে পৌঁছায় মিয়ানমার।
নির্বাচনে জয়লাভ করার পরই সু চি ঘোষণা করেছিলেন, তিনি প্রেসিডেন্টের ‘উপরে’ থেকে দেশ পরিচালনা করবেন। ১৯৪৬ সালে জন্ম নেওয়া থিন কিয়াওয়ের বাবা বিখ্যাত লেখক মিন থু উন নিজে