মঠবাড়িয়ায় কলেজ অনুমোদনে সংসদ সদস্যের ডিও কারসাজী
পিরোজপুর সংবাদাতা :
পিরোজপুর মঠবাড়িয়া উপজেলায় তুষখালীতে প্রতিষ্টিত একটি কলেজ বন্ধ করে দিয়ে ¯হানীয় সাংসদ ডঃ মোঃ আনোয়ার হোসেন এর ডি ও কারসাজীতে আরেকটি কলেজ অনুমোদন দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রানালয়। এলাকাবাসী জানায় ¯হানীয় সাংসদের এহেন দূনিতীতে দলীয় নেতাকমী অন্ত-কোন্দলে বির্পযস্ত তুষখালীতে ¯হবির হয়ে পড়েছে দলীয় কমকান্ড । ২০০৯ সালে তুষখালী ইউপি চেয়ারম্যান শাহাজাহান হাওলাদার ¯হানীয় শিক্ষাথীদের উচ্চ শিক্ষাবিস্তারে তুষখালী কলেজ প্রতিষ্টানের উদ্দ্যেগ নেয় পরবতীতে কলেজ প্রতিষ্টাতার সঙ্গে ¯হানীয় কতিপয় বি এন পি সমথিত মোসলে উদ্দিন মেরাজ বাহিনীর বিরোধের জের ধরে ¯হানীয় সাংসদ মোটাঅংকের উৎকোচের বিনিময়ে মেরাজ বাহীনির পক্ষে সাংসদের আবেদনে ৪ মাচ বরিশাল শিক্ষাবোড কলেজটির কায্যক্রম ¯হগিত করেন। এরপর ২০১২সালে তুষখালী কলেজের প্রতিষ্টাতা শাহাজাহান হাওলাদার হ্বাজী হোচেন আলী মহাবিদ্যালয়নামে নামে নতুন একটি কলেজ প্রতিষ্টার উদ্যেগ নেন। পরবতীতে ২০১২সালে ২৯ জুলাই ¯হানীয় সাংসদ আনোয়ার হোসেন উপজেলার তুষখালী ইউনিয়নে হ্বাজী হোচেন আলী মহাবিদ্যালয় নামে একটি জলেজ ¯হাপনের জন্য শিক্ষামন্ত্রনালয় বরাবর ডিও লেটার দেন। এবছর ২৮ মে শিক্ষামন্ত্রনালয় কলেজের পাঠদানের অনুমতি প্রদান করে।গত ৩০ জুন সাংসদ আনোয়ার হোসেন শিক্ষামন্ত্রনালয়ে অপর একটি ডিও লেটারে হ্বাজী হোচেন আলী কলেজের কার্যক্রম ¯হগিত করে তিন বছর আগের বন্ধ হয়ে যাওয়া তুষখালী কলেজের নতুন করে পাঠদানের অনুমোদন চায়। এতে করে ৯ জুলাই শিক্ষামন্ত্রনালয় হ্বাজী হোচেন আলী কলেজটির কায্যক্রম ¯হগিত করে তুষখালী কলেজের পাঠদানের অনুমতি দেন । এ ব্যাপারে তুষখালী কলেজ প্রতিষ্টাতা,তুষখালী ইউপি, চেয়ারম্যান শাহাজাহান হাওলাদার জানান ¯হানীয় সাংসদ মেরাজ বাহিনীর সাথে আতাত করে আমার তুষখালী ইউনিয়ন বাসীর উচ্চশিক্ষার শিড়ি পন্ড করা ছাড়া আর কোন উদ্দেশ্য দেখি না । আমি বুঝতে পারিনাই মাননীয় এমপি মহোদয় কেন কিশের জন্য বিএনপি সমথিত মেরাজ বাহিনীর সাথে যোগসাজসে আমার স্বপ্ন পুরুনে বাধা দিচ্ছে। তবে তুষখালী ইউনিয়নবাসী আমার সাথে আছে আমি তাদের উদ্দেগ, উদ্দিপনা,উৎসাহ নিয়ে হ্বাজী হোচন আলী কলেজ প্রতিষ্টিত করতে আমার যা,যা, করা দরকার যেখানে যাওয়া প্রয়োজন আমি সেখানেই যাবো ।প্রয়োজনে আমি আদালতের সরা›পন› হবো। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বরিশাল শিক্ষা বোডের এক কমকতা জানান পাঠদানের অনুমতির পর তিন বছরের মধ্যে কায্যক্রম শুরু না করায় তুষখালী কলেজের অনুমতি দেয়া হয়।কিন্তু একটি পক্ষ বন্ধ হয়ে যাওয়া তুষখালী কলেজ চালু করার উদ্দ্যেগ নেয় নীতিমালা অনুযায়ী মফস্বল এলাকায় ছয় কিলোমিটারের মধ্যে দুটি করেজ ¯হাপন করার কোন বিধান নেই। সেই কারনে ওই পক্ষটি ¯হানীয় সাংসদের সহায়তায়, মন্ত্রনালয়ের প্রভাব খাটিয়ে হ্বাজী হোচেন আলী কলেজটির কায্যক্রম ¯হগিত করে তুষখালী কলেজকে পাঠদানের অনুমতি নেয়।এরিপোট লেখা পযন্ত বারংবার সাংসদ, আনোয়ার হোসেন এর সাথে মুঠো ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি এব্যাপারে কোন তথ্য না দেওয়ার জন্য ফোনটি রিসিভ করেন নাই।