বিয়ের আগে মেয়েদের সেক্সের প্রবনতা বাড়ছে

21/09/2013 4:41 pmViews: 246

kuma.thumbnail
ডেস্ক: প্রেমের আড়ালে অবৈধ সেক্সে কুমারীত্ব হারাচ্ছে মেয়েরা। যুবকদের প্রশ্ন আমি কি করে বুঝবো বিয়ের আগে আমার স্ত্রী অন্য কারো সাথে সেক্স করেছে কি না? এই বিষয়টি নিয়ে লিখে ছিলাম। কিন্তু দূঃখের বিষয়ে আমাকে আবারও লিখতে হচ্ছে।কারন আমি আবারও নতুন শত শত বাংলাদেশী সেক্স ভিডিও পেয়েছি। গণমাধ্যম কে তথ্য জানিয়ে ও কোনো প্রতিকার পেলাম না। বাধ্য হয়ে আমাকেই বার বার লেখতে হচ্ছে। নোংরামী করতেছে কয়েক জন? তা দেখতে আছে দেশের সর্বজন । প্রেমিক প্রেমিকাদের এই সব নোংরা ভিডিও দেখে যুবকরা আমার কাছে প্রশ্ন করতে শুরু করেছে। একটি প্রশ্ন শত শত যুবকরা করেছে। প্রশ্ন টি হলঃ আমি কিকরে বুঝবো বিয়ের আগে আমার স্ত্রী অন্য কারো সাথে সেক্স করেছে কিনা?. এই রকম প্রশ্ন করবেই না কেনো? কোনো স্বভ সমাজের স্বামীয়ই এই রকম ঘৃণাত্বক বিষয়টি মানতে পারবেনা। এমন কি কোনো স্ত্রীও অন্য মেয়ের সাথে স্বামীর নোংরামী আচরণ মানতে পারবে না। এই রকম কয়েক টি ঘটনা আমি নিজ চোখে দেখেছি। আমি অবাক হয়েছি কয়েক টি ভিডিওর কথকপন শুনে। এর ভিতর ২টি ভিডিওর কথকপন আমি আপনাদের সামনে তুলে ধরতেছি।

১.মামা তার ভাগ্নী কে বাসার গেটের সামনে দাড় করিয়ে বলতেছে তোর কামিজ উপরে তুল ছবি তুলবো। অথচ মামা তার ভাগ্নি কে ভিডিও করতেছে। ভাগ্নি তার মামার কথা শুনে কামিজ উপরে তুলে পেট ও এক জোড়া স্তন বের করে রাখলো। এর পর মামা তার ভাগ্নি কে বললো সেলোয়ার খুলতে। এ কথা শুনে ভাগ্নি তার মামাকে জিঞ্জাসা করলো মামা তুমি কি আবারো ভিডিও করতেছো? মামা বললো না ছবি তুলতেছি। তারপর ভাগ্নি মামার কথায় সেলো্যার খুললো। এরপর মামা তার ভাগ্নিকে বললো পাও ২টা একটু ফাক করতে। ভাগ্নি মামার কথা শু্নে পাও ২ ফাক করলো। এবার মামা তার ক্যামেরা দিয়ে ভাগ্নির যৌনির ভিডিও করতে লাগলো। ভিডিও করে মামা তার ভাগ্নিকে বললো যে সুন্দর হয়েছে। ভাগ্নি মহা খুশি হয়ে বলতে লাগলো দেখতে হবেনা কার ভাগ্নি আমি। কই দেখি? এখন চিন্তা করে করে দেখুন দেশ কত বড় ডিজিটাল হয়েছে। এর চেয়ে অবাক হওয়ার বিষয় আছে কি আমার জানা নাই। আরও অবাক এই বারো তেরো বছরের মেয়েটির বুক দেখে। অথচ সতের আঠারো বছরের আপুরা আমার কাছে জানতে চায় কি ভাবে তার ছোট বুক বড় করবে?
২. প্রেমিক প্রেমিকাকে জড়িয়ে চুম্মা দিতে লাগলো। হঠাৎ মেয়েটি কড়াভাষায় ছেলেটিকে বলতে লাগলো আমার কাপড় খুলতে কি তোমার কি কষ্ট হয়? তারপর নিজের কাপড় নিজেই সব খুলে লেংটা হইয়ে গেলো। ছেলেটি মোবাইলের ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও করতেছে সে মেয়েটিও জানে। এখন চিন্তা করে দেখুন মেয়েরা নোংরামীতে ছেলেদের চায়তে কতটুকু এগিয়ে? আমি এরকম ভিডিও দেখেছি যে প্রেমিক সহ প্রেমিকের বন্ধুরা ও একটি মেয়ের সাথে সেক্স করেছে । এবং তার বন্ধু ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও করতেছে তা মেয়ে টি দেখতেছে। এখন চিন্তা করে দেখুন এই অতি আধুনিক ছেলে মেয়েরা কত নিচে নেমে গেছে। এখন আমার প্রশ্ন হলঃ এরা কি মানব সমাজের না কি কত্তার সমাজের? এতো ক্ষন তো ভিডিও কথার বললাম। কিন্তু যেসব ঘটনা ভিডিও হইনা? সেই সব তো আমাদের চোখের আড়ালে রয়ে যাই। এই সব নোংরামী দুনিয়ার কারো চোখে না পড়লে ও এক জনের চোখে ঠিকি পড়তেছে। সেদিন যার যার কৃত কর্মের হিসাব দিতে হবে।এবং তোমার হাত পাও দিয়ে আজ যা কিছুকি করতেছো সবই বলে দিবে কোনো কিছুই গোপন থাকবেনা। হে পুরুষ আজকে তুমি যে মেয়েকে প্রেমের ফাদে ফেলে তার দেহকে লুটে পুটে খাচ্ছ? তার নগ্ন ভিডিও ধারন করে বাজারে প্রকাশ করতেছো? এই মেয়েটি হইতো কারো বোন না হয় কারো মেয়ে হবে। তো্মারো তো বোন আছে। বিয়ে করলে মেয়েও হবে। অন্য কেউ যদি তোমার অথবা মেয়েকে নিয়ে এই সমস্ত নোংরামী কাজ করে ? তখন তোমার কেমন লাগবে। তোমার সন্তান যখন দেখবে তুমি বিয়ের আগে অন্য মেয়ের সাথে এই নোংরামী করেছো? তখন সে তোমাকে কি ভাববে? একটু কি ভেবে দেখেছো? তুমি কেনো তোমার বোনের সম্মান নষ্ট করতেছো? তোমার কাছে তোমার বোনের অথবা মেয়ের ইজ্জত আছে? অন্য ভায়ের বা বাবার কাছেও আছে। তুমি যদি স্বভ মানুষের ঘরে জন্ম নিয়ে থাক? তাহলে এই নোংরামীর পথ পরিহার করো। কারন তুমিও এক মায়ের পেট হতে বের হয়ে এসেছো। আবার আরেক জনের মা কে ধর্ষণ করতেছো? তোমার বিবেক গেলো কোথাই? হে নারী আজ তুমি প্রেমের আড়ালে নিজের দেহকে গোপনে অন্য কে ভোগ করতে দিচ্ছো? তুমি কি ভেবেছো সে তো্মাকে বিয়ে করবে? সে যদি তোমাকেই বিয়েই করবে? তা হলে সে তো্মার সাথে বিয়ের আগে পথে ঘাটে সেক্স করবে কেনো? কারন সে তো বিয়ের পরেই তো্মার সাথে এই সব করতে পারবে।
ঠিক আছে আমি মেনে নিলাম সে তো্মাকে বিয়েই করবে। তা হলে সে গোপনে তো্মার নগ্ন ভিডিও ধারন করবে কেনো? এর জবাব দাও। অথবা তো্মার মা বাবা অন্য কোনো ছেলের সাথে তোমার বিয়ে দিয়ে দিল? বাসর রাতে তো্মার স্বামী যখন জানতে পারবে বিয়ের আগে তুমি অন্য কারো সাথে সেক্স করোছো? অথবা তো্মার গোপন নগ্ন ভিডিও ক্লিপটি তোমার স্বমীর হাতে আসবে? তখন তো্মার কি হবে একটু ভেবে দেখেছো? যত ঝাটার জুতার বারি আছে? এক টিও মাটিতে পড়বেনা সব তোমার কপালে এসে পড়বে। নিজের খাইয়া নিজের পড়ে তোমাদের কে আর কত বুঝাবো। তা ছাড়া এই দেহের মালিক তুমি না তো্মার স্বামীর। তোমার দেহ ভোগ করার সম্পূর্ণ অধিকার তোমার স্বামীর। অন্য কারোর নাই। স্বামীর অধিকার লঙ্গন করার দ্বায়ে তো্মাকে জাহান্নামে যেতে হবে। তোমাদের চেয়ে এ দেশের মাগী ছাগীরাও অনেক ভালো । যদিও তার দেহকে টাকার বিনিময়ে সামান্য সময়ের জন্য অন্যর হাতে তুলে দেয়। তুবুও তো্মাদের মতো বিনা মূললে নিজের দেহকে অন্যকে ভোগ করতে দেয় না। এক টির মাগির দেহর দাম আছে কিন্তু তো্মার দেহর কোনো দাম নাই। আজ যদি বাংলাদেশের নারীদের কুমাড়ীত্ব পরিক্ষা করা হয়? তা হলে শতকরা ৩০% নারীদের কুমাড়ীত্ব পাওয়া যাবে কি আমার সন্দেহ হয়। যে সমাজের নারীদের কুমাড়ীত্ব থাকেনা? সে সমাজকে মানব সমাজ বলে না পুশুর সমাজ বলে। আজ আমাকে বলতে হচ্ছে [ যিনা ব্যভিচার ভরে যাচ্ছে দেশ, কুমাড়ীত্বহীন নারী দিয়ে গড়তে যাচ্ছি ডিজিটাল বাংলাদেশ।] আমরা বাংলাদেশ কে আমেরিকার পুশু সমাজের মতো দেখতে চাই না। বরং আমরা বাংলাদেশ কে স্বভ জাতি হিসাবে দেখাতে চাই। আমেরিকার মতো হায়া লজ্জাহীন ভাবে বিশ্ববাসী কে দেখাতে চাইনা।



Leave a Reply