বন্দী নেতাদের মুক্ত করতে আইনি তৎপরতা জোরদার করার নির্দেশ খালেদার
জানা গেছে, দলকে শক্তিশালী করতে ইস্যু ভিক্তিক দেবে বিএনপি। যাতে তৃণমূলসহ সব পর্যায়ের নেতাকর্মীরা চাঙা থাকে। এছাড়া তৃণমূল পর্যায়ের নেতাদের মধ্যে সিনিয়র নেতাদের দূরত্ব কমানোর কিছু কর্মসূচিও গ্রহণ করবে দলটি।
২৮ এপ্রিল তিন সিটিতে প্রহসনের সিটি নির্বাচনের পর বেগম খালেদা জিয়া কয়েকটি বৈঠক করেছেন। নির্বাচনের পর পরই দলের সিনিয়র বেশ কয়েকজন নেতার সঙ্গে পরামর্শ করেছেন খালেদা জিয়া। এছাড়া ‘আর্দশ ঢাকা আন্দোলন, সিনিয়র আইনজীবী ও পেশাজীবীদের সঙ্গে বসেছেন তিনি। এসব বৈঠকে দলের করণীয় বিষয়ে বিভিন্ন পরামর্শ এসেছে। বৈঠকগুলোতে কারাবন্দী নেতাদের মুক্তির বিষয়টিই বেশি গুরুত্ব পেয়েছে।
বৈঠক সূত্রে জানা যায়, চেয়ারপারসন আপাতত বড় কর্মসূচিতে যেতে চাননা। বৈঠকে অংশ নেয়া একজন পেশাজীবী জানিয়েছেন, জোটনেত্রী আন্দোলন থেকে সরছেন না। কর্মসূচির ধরণ ও কৌশলে কিছুটা পরিবর্তন আনতে চান কেবল। নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে আন্দোলনের প্রশ্নে খালেদা জিয়া আপোষহীন।
বিএনপির একজন প্রভাবশালী ভাইস চেয়ারম্যানের সঙ্গে শীর্ষ নিউজের এ প্রতিবেদকের আলাপ হয়। আলোচনায় চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিসহ নানা বিষয়ে উঠে আসে। তিনি বলেন, বিএনপি জনগণের অধিকার আদায়ে আন্দোলন করে যাচ্ছে। পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি ছাড়াই অনেক বড় ধরণের পরিবর্তনের ঘটনা ইতিপূবে অনেকবার ঘটেছে। সেজন্য ধৈর্য্য ধরতে হবে। অপেক্ষা করতে হবে। তাড়াহুড়ার কিছু নেই।