প্রথম সেক্স ফ্যাক্ট!
২. গড়ে একজন পুরুষ ৭ সেকেন্ড পরপর কোন না কোনভাবে সেক্সের কথা ভাবে।
৩. সপ্তাহে মিনিমাম ১ বার সেক্স করলে হার্টের রোগের ঝুকি ৫০% এবং ডায়াবেটিসের ঝুকি ৪০% কমিয়ে আনা যায়।
৪. যত দিন যাচ্ছে তত পুরুষদের স্পারম সংখ্যা কমে যাচ্ছে। এর কারন অতি হস্তমৈথুন, শারীরিক পরিশ্রমের অভাব ইত্যাদি।
৫. ভায়াগ্রা বিশ্বে সর্বাধিক ব্যবহৃত সেক্স পিল।
৬. প্রথম কনডম ব্যবহৃত হয়েছিল ১৫০০ সালের দিকে এবং এটা ছিল লিনেন কাপড়ের তৈরি। বলা হয় বিখ্যাত প্রেমিক ক্যাসানভা এই কনডম
ব্যাবহার করতেন।
৭. সম্ভবত ১৮৫০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে প্রথম জন্মনিয়ন্ত্রন পদ্ধতি ব্যাবহার শুরু
করে মেয়েরা এবং এই দ্রব্যটি ছিল কুমিরের মল এবং মধুর মিশ্রন
যেটা যোনিতে ব্যবহার করা হত।
৮. একযুগ আগেও, মাত্র ২৫% মহিলা সেক্সে অরগাজম লাভ করতেন।
এখন এই হার ৪৫% এরও বেশি।
৯. ওরাল সেক্সে ৮০% মহিলা অরগাজম পেয়ে থাকেন।
১০. মেয়েরা ভাইব্রেটর বর্তমানে ব্যবহার করেন সেক্স টয় হিসাবে হস্তমৈথুনের জন্য। কিন্তু ১৯০০ সালের দিকে এর ব্যবহার ছিল ”’হিস্টিরিয়া” রোগের চিকিৎসার উপকরণ হিসাবে ।
১১.সমকামিতাকে প্রথমদিকে একটি মানসিক রোগ হিসাবে দেখা হত। কিন্তু ১৯৭৩ সালে একে রোগ না বলে একটি আচরণগত অরিয়েন্টেশন
বলা হতে থাকে।
১২. সারাবিশ্বে প্রায় ১৩% মানুষ আত্মস্বীকৃত সমকামী এবং উভকামী।
১৩. জরিপে দেখা গেছে ৯০% পুরুষ এবং ৬৫% নারী হস্তমৈথুন করে থাকেন।
১৪. সারাবিশ্বে এভারেজ হিসাবে ১৯.২৫ বছর বয়সে মানুষ প্রথম সেক্স
করে থাকে।
১৫. মোটামুটি সারাবিশ্বে ২৫% মানুষ জানিয়েছে তাদের একজনই সেক্স
পার্টনার আছে। আর ২১% মানুষ জানিয়েছে তাদের ১০ জনের অধিক সেক্স পার্টনার ছিল।
১৬. সারাবিশ্বে মোটামুটি ৪৮% মানুষ তাদের সেক্সুয়াল লাইফ নিয়ে খুশি।
১৭. বলা হয়ে থাকে বিভিন্ন মদের গন্ধ মানুষকে সেক্সুয়ালি উত্তেজিত
করতে পারে।
১৮. সেক্স অনেকসময় ব্যাথানাশক হিসেবে কাজ করতে পারে। সেক্সের সময় বের হওয়া Endorphins এই কাজটি করে।
১৯. পৃথিবীব্যাপী ১% মানুষ জানিয়েছে সেক্সের প্রতি কোন আকর্ষণই
তাদের নেই।
২০. সারাবিশ্বে একজন সুস্থ মানুষ প্রতিবছর গড়ে ১০৩ বার যৌনমিলনে অংশ নিয়ে থাকে। –