কলেজছাত্রকে বিয়ে করা সেই শিক্ষিকার মরদেহ উদ্ধার তার স্বামী ও কলেজছাত্র মামুনকে (২২) আটক
কলেজছাত্রকে বিয়ে করা সেই শিক্ষিকার মরদেহ উদ্ধার তার স্বামী ও কলেজছাত্র মামুনকে (২২) আটক
ফেসবুকে প্রেম করে নাটোরের কলেজছাত্র মামুনকে (২২) বিয়ে করা খুবজীপুর এম হক ডিগ্রি কলেজের সহকারী অধ্যাপক মোছা. খাইরুন নাহারের (৪০) মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
রোববার ভোরে নাটোর শহরের বালারিপাড়া এলাকার হাজী নান্নু মোল্লা ম্যানশনের চারতলার একটি ফ্ল্যাট থেকে তার মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। তারা ওই বাসায় ভাড়া থাকতেন।
সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. নাছিম আহমেদ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন।
ভবনের বাসিন্দা ও এলাকাবাসী জানান, রোববার ভোরে মামুন ভবনের অন্য বাসিন্দাদের জানান, তার স্ত্রী খুবজিপুর ডিগ্রি কলেজের সহকারী অধ্যাপক খায়রুন নাহার আত্মহত্যা করেছেন। লোকজন তার বাসায় গিয়ে খায়রুন নাহারের মরদেহ মেঝেতে শোয়া অবস্থায় দেখতে পায। তাদের সন্দেহ হওয়ায় তারা মামুনকে বাসার মধ্যে আটকে পুলিশে খবর দেন।
সহকারী অধ্যাপক খায়রুন নাহার গুরুদাসপুর উপজেলার চাঁচকৈড় পৌর এলাকার মো. খয়ের উদ্দিনের মেয়ে। তার স্বামী মামুন হোসেন একই উপজেলার ধারাবারিষা ইউনিয়নের পাটপাড়া গ্রামেরর মোহাম্মদ আলীর ছেলে ও নাটোর নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা সরকারি কলেজের ডিগ্রি দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র।
এর আগে এক ছেলের জননী খায়রুন নাহারের ডিভোর্স হয়েছিল আগের স্বামীর সঙ্গে। পরে ছয় মাসের প্রেমের পর গত বছরের ১২ ডিসেম্বর কাজী অফিসে গিয়ে মামুনকে বিয়ে করেন। বিয়ের ৬ মাস পর গত জুলাই মাসে ঘটনাটি এলাকায় জানাজানি হলে বেশ আলোচনা-সমালোচনা হয়।
নাটোর থানার অফিসার ইনচার্জ মো. নাছিম আহমেদ সমকালকে বলেন, মামুনকে থানায় নিয়ে তারা তদন্ত শুরু করেছেন। তদন্ত শেষে ও মরদেহের ময়নাতদন্ত হলে এটা হত্যা নাকি আত্মহত্যা তা নিশ্চিত হওয়া যাবে।
নাটোরের খুবজীপুর এম হক ডিগ্রি কলেজের সহকারী অধ্যাপক মোছা. খাইরুন নাহারের (৪০) মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় তার স্বামী ও কলেজছাত্র মামুনকে (২২) আটক করেছে পুলিশ।
রোববার ভোরে নাটোর শহরের বালারিপাড়া এলাকার হাজী নান্নু মোল্লা ম্যানশনের চারতলার একটি ফ্ল্যাট থেকে ওই শিক্ষিকার মরদেহ উদ্ধারের পর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য মামুনকে আটক করে থানায় নিয়ে যায় সদর থানা পুলিশ।
ওসি মো. নাছিম সমকালকে বলেন, মামুনকে থানায় নিয়ে তারা তদন্ত শুরু করেছেন। তদন্ত শেষে ও মরদেহের ময়নাতদন্ত হলে এটা হত্যা নাকি আত্মহত্যা তা নিশ্চিত হওয়া যাবে।
সহকারী অধ্যাপক খায়রুন নাহার গুরুদাসপুর উপজেলার চাঁচকৈড় পৌর এলাকার মো. খয়ের উদ্দিনের মেয়ে। তার স্বামী মামুন হোসেন একই উপজেলার ধারাবারিষা ইউনিয়নের পাটপাড়া গ্রামেরর মোহাম্মদ আলীর ছেলে ও নাটোর নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা সরকারি কলেজের ডিগ্রি দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র।
এর আগে এক ছেলের জননী খায়রুন নাহারের ডিভোর্স হয়েছিল আগের স্বামীর সঙ্গে। পরে ছয় মাসের প্রেমের পর গত বছরের ১২ ডিসেম্বর কাজী অফিসে গিয়ে মামুনকে বিয়ে করেন। বিয়ের ৬ মাস পর গত জুলাই মাসে ঘটনাটি এলাকায় জানাজানি হলে বেশ আলোচনা-সমালোচনা হয়। এরপর আজ ভোরে ভাড়া বাসা থেকে খায়রুন নাহারের মরদেহ উদ্ধার করা হলো।