ইফতারে খেজুরের উপকারিতা
ইফতার মুসলিমদের জন্য আল্লাহর বিশেষ নিয়ামত। আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) খেঁজুর খেয়ে ইফতার করতেন। তাই খেঁজুর খেয়ে ইফতার করা সুন্নত। আর এ বিষয়টি মাথায় রেখে সবারই ইফতারের তালিকায় কম-বেশি খেঁজুর রাখেন।
হাদীসে আছে, রসূল (স.) বলেছেন, ‘খেঁজুর দ্বারা ইফতার করলে এর উপকারিতা অনেক।’ অন্য একটি হাদীসে আছে, ‘তোমরা খেঁজুর দিয়ে ইফতার কর না পারলে পানি দ্বারা, এতেই কল্যাণ নিহিত।’
আল কুরআনের সুরা মারইয়ামে আছে যখন মারইয়াম (আ.) প্রসব বেদনায় কষ্ট পাচ্ছিলেন তখন তাকে বলা হল ফ্রেশ পাকা খেঁজুর তার প্রসব সহজ করবে।
তাই বলা যায় খেঁজুরের উপকারিতা নি:সন্দেহে অনেক। চলুন এবার রমজানে ইফতারের বিশেষ এই খাবারটির গুণাগুণ জেনে নেওয়া যাক।
১. আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের আশায় সারাদিন অভুক্ত থাকার পর খেঁজুর খেলে পাকস্থলির ওপর কোন চাপ পড়ে না।
২. খেঁজুরে যে শর্করা উপাদান থাকে তা দ্রুত শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে ছড়িয়ে পড়ে। ফলে খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শক্তি পাওয়া যায়। পাশাপাশি সারাদিনের ক্লান্তি, কষ্ট লাঘব হয় নিমিষেই।
৩. এতে প্রচুর পরিমানে ফাইবার থাকে। রোজা রাখলে পানি কম পান করা ছাড়াও বিভিন্ন কারণে কোষ্ঠ্যকাঠিন্যে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনা বেশি থাকে। কিন্তু খেঁজুর খেলে এ সম্ভবনা কমে যায়।
৪. সারাদিন অভুক্ত থাকার পর মন চায় খাই আর খাই। এতে কিন্তু রোজার আদর্শ ঠিকমত পালিত হয় না। আবার এতে পাকস্থলির ওপর চাপ পড়ে। রোজা রাখলে যেসব উপকার পাওয়া যায় তাও ব্যাহত হয়। ইফতারিতে খেঁজুর খেলে ক্ষুধা ভাব কমায়। ফলে কমে যায় অতিরিক্ত খাওয়ার প্রবণতা।
৫. খাবার ডাইজেস্ট বা পরিপাকের জন্য পাকস্থলি থেকে নি:সৃত রস গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে। খেঁজুর পাকস্থলি থেকে রস নি:সরণ হার বাড়িয়ে খাবার পরিপাকে সহায়তা করে।
৬. খেঁজুর প্রসব যন্ত্রণা কমাতে সাহায্য করে। এটি জরায়ুর মাংসপেশি দ্রুত সংকোচন-প্রসারণ ঘটিয়ে তাড়াতাড়ি প্রসব হতে সাহায্য করে। এছাড়াও এই ফল প্রসব পরবর্তী কোষ্ঠকাঠিন্য ও রক্তক্ষরণ কমিয়ে দেয়।
–
ইফতার মুসলিমদের জন্য আল্লাহর বিশেষ নিয়ামত। আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) খেঁজুর খেয়ে ইফতার করতেন। তাই খেঁজুর খেয়ে ইফতার করা সুন্নত। আর এ বিষয়টি মাথায় রেখে সবারই ইফতারের তালিকায় কম-বেশি খেঁজুর রাখেন।
হাদীসে আছে, রসূল (স.) বলেছেন, ‘খেঁজুর দ্বারা ইফতার করলে এর উপকারিতা অনেক।’ অন্য একটি হাদীসে আছে, ‘তোমরা খেঁজুর দিয়ে ইফতার কর না পারলে পানি দ্বারা, এতেই কল্যাণ নিহিত।’
আল কুরআনের সুরা মারইয়ামে আছে যখন মারইয়াম (আ.) প্রসব বেদনায় কষ্ট পাচ্ছিলেন তখন তাকে বলা হল ফ্রেশ পাকা খেঁজুর তার প্রসব সহজ করবে।
তাই বলা যায় খেঁজুরের উপকারিতা নি:সন্দেহে অনেক। চলুন এবার রমজানে ইফতারের বিশেষ এই খাবারটির গুণাগুণ জেনে নেওয়া যাক।
১. আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের আশায় সারাদিন অভুক্ত থাকার পর খেঁজুর খেলে পাকস্থলির ওপর কোন চাপ পড়ে না।
২. খেঁজুরে যে শর্করা উপাদান থাকে তা দ্রুত শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে ছড়িয়ে পড়ে। ফলে খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শক্তি পাওয়া যায়। পাশাপাশি সারাদিনের ক্লান্তি, কষ্ট লাঘব হয় নিমিষেই।
৩. এতে প্রচুর পরিমানে ফাইবার থাকে। রোজা রাখলে পানি কম পান করা ছাড়াও বিভিন্ন কারণে কোষ্ঠ্যকাঠিন্যে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনা বেশি থাকে। কিন্তু খেঁজুর খেলে এ সম্ভবনা কমে যায়।
৪. সারাদিন অভুক্ত থাকার পর মন চায় খাই আর খাই। এতে কিন্তু রোজার আদর্শ ঠিকমত পালিত হয় না। আবার এতে পাকস্থলির ওপর চাপ পড়ে। রোজা রাখলে যেসব উপকার পাওয়া যায় তাও ব্যাহত হয়। ইফতারিতে খেঁজুর খেলে ক্ষুধা ভাব কমায়। ফলে কমে যায় অতিরিক্ত খাওয়ার প্রবণতা।
৫. খাবার ডাইজেস্ট বা পরিপাকের জন্য পাকস্থলি থেকে নি:সৃত রস গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে। খেঁজুর পাকস্থলি থেকে রস নি:সরণ হার বাড়িয়ে খাবার পরিপাকে সহায়তা করে।
৬. খেঁজুর প্রসব যন্ত্রণা কমাতে সাহায্য করে। এটি জরায়ুর মাংসপেশি দ্রুত সংকোচন-প্রসারণ ঘটিয়ে তাড়াতাড়ি প্রসব হতে সাহায্য করে। এছাড়াও এই ফল প্রসব পরবর্তী কোষ্ঠকাঠিন্য ও রক্তক্ষরণ কমিয়ে দেয়।